দেবদুলাল মুন্না: [২] দুই নভোচারী অ্যাস্ট্রো-বেনকেন ও অ্যাস্ট্রো-হার্লে মহাকাশ যাত্রার আগে যে দুটি খাবার খান সেগুলো হলো বিফ স্টেক ও ডিম পোচ। বলা যায়, এটা নাসার ঐতিহ্য। এ কৌতুহল মিটিয়েছেন নভোচারী ডাউ হার্লে। টুইটারে ছবি পোস্ট করে জানিয়েছেন, প্লেসে সেই প্রথাগত মেন্যুই রেখেছে নাসা।
[৩] মহামারি না চললে হয়তো ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টারে কনসার্টের আয়োজন করা হতো। নেচে গেয়ে বিদায় জানানো হতো নভোচারীদের। সে সুযোগ না থাকায় গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড জয়ী কেলি ক্লার্কসন লাইভ ভিডিওতে ভার্চুয়ালি গান গেয়ে শোনান।
[৪] দুই নভোচারী পরিবারের কাছ থেকে বিদায় নেওয়ার পর টেসলা মডেল এক্স গাড়িতে করে কেনেডি স্পেস সেন্টারে পৌঁছান। যাত্রা পথে তারা এসি/ডিসি ব্যান্ড ও দ্য ব্লু ব্রাদার্স সিনেমার গান শোনেন। গাড়িটি টেসলার হলেও তাতে ছিলো নাসার লোগো। লাইসেন্স প্লেটে লেখা ছিলো আইএসএসবিএনডি (ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন বাউন্ড)।
[৫] লঞ্চ প্যাডে গিয়ে রকেটে ওঠার আগে তারা হোয়াইট রুমের দেয়ালে নিজেদের নাম লেখেন। মহাকাশ যানে ওঠার আগে নাসার নভোচারীরা যে রুমে অবস্থান করেন সেটাই হোয়াইট রুম নামে পরিচিত। নাম সই করাটা নভোচারীদের প্রথা নয়, এটা ডাউ হার্লে ও বেনকেনই প্রথম শুরু লেখেন।
[৬] দুই নভোচারীর সঙ্গী হিসেবে মহাকাশে একটি ডাইনোসরের পুতুলও পাঠানো হচ্ছে। মহাকাশে যাওয়ার পর শূন্য মাধ্যাকর্ষণের প্রভাব পরিমাপের সুবিধার্থেই পুতুল সঙ্গে নেওয়া হয়। টেকনেটডটকম