মাজহারুল ইসলাম : [২] মার্কিন বহুজাতিক এই কোম্পানি পক্ষ থেকে গত সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জরুরি প্রয়োজনে আগামী বছরের শুরুতেই এ ভ্যাকসিনের প্রথম ব্যাচের উৎপাদন শুরু করতে চায় তারা। দ্যা ডেইলি স্টার, সিএনএন
[৩] ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য বিভাগের বায়োমেডিক্যাল অ্যাডভান্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অথরিটির (বিএআরডিএ) সঙ্গে যৌথভাবে গত জানুয়ারি থেকেই জনসন অ্যান্ড জনসন (জেএন্ডজে) এ ভ্যাকসিন নিয়ে কাজ শুরু করে। এই গবেষণার জন্য ওই দুই প্রতিষ্ঠান ১০০ কোটি ডলারের একটি তহবিলও গঠন করবে।
[৪] এ বিষয়ে জে অ্যান্ড জে’র চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী অ্যালেক্স গোরস্কি বলেন, বিশ্বজুড়ে এখন জনস্বাস্থ্য সংকট চলছে। এ সময়ে আমরা দ্রæত কোভিড-১৯এর ভ্যাকসিন সাশ্রয়ীভাবে তৈরি করতে চাই। অনুমোদন পেলে এই ভ্যাকসিনটি বিশ্বের অন্যান্যস্থানে উৎপাদন করার ব্যবস্থা করা হবে।
[৫] জে অ্যান্ড জে’র পাশাপাশি করোনা ভ্যাকসিন তৈরিতে কাজ করছে মার্কিন বায়োটেক প্রতিষ্ঠান মর্ডানাও। গত ফেব্রæয়ারিতেই করোনার একটি ভ্যাকসিন পরীক্ষার জন্য সরকারি গবেষকদের কাছে পাঠিয়েছে। যা ইতোমধ্যে (মার্চের শুরুতে) পরীক্ষামূলকভাবে স্বেচ্ছাসেবকদের দেহে প্রয়োগ করা হয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :