কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র নেড প্রাইস পৃথক টুইট বার্তায় আশা প্রকাশ করেন, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এমন তদন্ত হওয়া উচিত যাতে করে প্রকৃত ঘটনা বেরিয়ে আসে এবং দায়ীদের জবাবদিহিতার আওতায় নিয়ে আসা যায়।
[৩] যুক্তরাষ্ট্রের ব্যুরো অব ডেমোক্রেসি, হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড লেবার উইংয়ে টুইটে বলা হয়, অগ্নিকাণ্ডের সময় প্রতিষ্ঠানটির গেট তালাবদ্ধ থাকায় মৃত্যুর সংখ্যাটি বেড়েছে, যা খুবই দুখ:জনক।
[৪] বাংলাদেশ তথা বিশ্বব্যাপী সব নিয়োগকর্তাকেই তাদের কর্মীদের নিরাপদ ও স্বাস্থ্যকর কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা উচিত। একসঙ্গে এতা মৃত্যুর ঘটনায় আমরা মর্মাহত।
[৬] ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস হতাহতদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করে বলেছে, অগ্নিকাণ্ডে প্রাণহানির ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের পক্ষ থেকে আমি গভীর শোক প্রকাশ করছি। প্রিয়জন হারানো পরিবারগুলোর প্রতি আমাদের আন্তরিক সমবেদনা এবং আহতদের দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠার জন্য আন্তরিক শুভ কামনা জানাই।