আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] ইউরোপে দুটি মুসলিম দেশ থাকলেও জনসংখ্যার বিচারে সর্বাধিক মুসলিম রয়েছে প্রান্সে। সেই ফ্রান্সেই বেশ কিছুদিন ধরে ইসলাম বিদ্বেষ চরমে উঠেছে। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সরাসরি বলেছেন, তার দেশ বর্তমানে ইসলামি আদর্শের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত রয়েছে।কিন্তু এসব আলোচনায় পারতপক্ষে জড়াচ্ছেন না মুসলিমরা। ফ্রান্স ২৪
[৩] অক্টোবরের ২তারিখে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁক্রো ‘ইসলামি বিচ্ছিন্নতাবাদ’ দমনে একটি সমন্নিত পরিকল্পনা উন্মোচন করেন। তিনি দাুব করেন, ফ্রান্স থেকে প্রচুর পরিমাণ জিহাদি সিরিয়ায় গেছে। এসব রুখতেই হবে। এরপরেই দেশটিতে শুরু হয় ইসলাম নিয়ে বিতর্ক। এই বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে ইড়য়ে যাচ্ছেন মুসলিম নেতারা।
[৪] বেশ কয়েকটি সিরিজ ঘটনা মুসলিমদের একেবারেই কোণঠাঁসা করে ফেলেছে দক্ষিণ ইউরোপের দেশটিতে। সম্প্রতি আইফেল টাওয়ারের নিচে দুই নারীর দ্বারা ছুরিকাহত হয় দুই মুসলিম নারী। এর বাইরেও বেশ কিছু আক্রমণের ঘটনা ঘটেছে মুসুলমদের উপর। তবে এমব ঘটনা খুব বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে না ফরাসি গণমাধ্যমে। এর বাইরে স্কুলে যাওয়া বাচ্চাদেরকেও প্রায়ই আরব বলে গালিগালাজেরও অভিযোগ এসেছে। আল জাজিরা
[৫] স্যামুয়েল প্যাটি হত্যাকাণ্ডের পর বন্ধ করে দেয়া হয় বেশ কিছু মসজিদ মাদ্রাসা। আর নিসের ঘটনার পর দাবি উঠছে মুসলিম দেশগুলো থেকে শরণার্থী প্রবেশ বন্ধ, মাদ্রাসা নিষিদ্ধ, মসজিদ বন্ধ ও নামাজ নিষিদ্ধের। যদিও দুই ঘটনার কোনওটির সঙ্গেই ফরাসি মুসলিমরা জড়িত ছিলেন না। দুটি ঘটনাই সংঘঠিত হয়েছে বহিরাগত শরণার্থীদের দ্বারা। প্যারিস স্টার