কিশোর সরকার : [২] এ ব্যাপারে কাস্টম কর্তৃপক্ষের সাথেও কথা হয়েছে বললেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। আমদানিকারকরা যাতে এ-সব বেসরকারী বন্দর থেকে কাস্টম সংক্রান্ত সব কাজ করাতে পারেন সে ব্যাপারে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ সম্মদি দিয়েছেন। তাঁরা প্রয়োজনীয় জনবলও দিবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
[৩] মোক্তারপুর সামিট গ্রুপের টার্মিনাল, খানপুর টার্মিনালসহ ৫টি বেসরকারি টার্মিনালে আপাদত ১৫ হাজার কন্টেইনার রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রয়োজনে আরো বেশ কয়েকটি টার্মিনালের কথা ভাবা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
[৪] বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দরে ৫১৭৩২টি কন্টেইনার পড়ে আছে। অতিরিক্ত কন্টেইনারের কারণে বন্দরের স্বাভাবীক খালাস কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার উপক্রম। দেশের আমদানি-রফতানির ৯২ শতাংশ চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে হয়ে থাকে। এর মধ্যে ৭০ শতাংশ কনটেইনার বোঝাই পণ্যই থাকে ঢাকাগামী। যার ৫০ শতাংশ সড়ক এবং ১১ শতাংশ রেলপথে পরিবহন হয়।
[৫] কিন্তু করোনভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বাড়ায় আমদানীকারকরা কন্টেইনার ডেলিভারি না নেয়ায় কমলাপুর কন্টেইনার ডিপেতে কন্টেইনার রাখার জায়গা নেই। তাই বেসরকারী বন্দরে কন্টেইনার রাখার জায়গা করা হয়েছে। আর রাখার জায়গা করায় শুক্রবারও দু’হাজার কন্টেইনার খালাস করা সম্ভব হয়েছে বলে প্রতিমন্ত্রী জানান।
[৬] প্রতিমন্ত্রীর সাথে চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে কথা এসব জানা।
আপনার মতামত লিখুন :