শিরোনাম
◈ অহেতুক চাপ সৃষ্টি করতে জামায়াতের কর্মসূচি: মির্জা ফখরুল ◈ জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে রাজপথে সাত দল ◈ স্ত্রী আসলেই নারী কি না প্রমাণ দেবেন ম্যাখোঁ ◈ আগামী বছরের বইমেলার সময় পরিবর্তন ◈ সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, যা জানালো ভারত ◈ সরকারি কর্মচারীদের জন্য বড় সুখবর: অবসরে বাড়ছে সুযোগ-সুবিধা, কমছে অপেক্ষাকাল ◈ আগামীকাল ৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় ◈ সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সন্ত্রাসীদের হামলায় যমুনা টিভির সাংবাদিকসহ আহত ৫ ◈ ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে: প্রেস সচিব ◈ রাজনৈতিক কর্মসূচিতে ফের গরম হচ্ছে রাজপথ

প্রকাশিত : ০১ ডিসেম্বর, ২০২৩, ১২:৪৩ রাত
আপডেট : ০১ ডিসেম্বর, ২০২৩, ০২:৪৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এবি ব্যাংকের ১৩৪ কোটি আত্মসাৎ, ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

মাজহারুল মিচেল: [২] জালিয়াতির মাধ্যমে ঋণের নামে ১৩৪ কোটি ২১ লাখ ৪৯ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এবি ব্যাংকের সাবেক ১০ কর্মকর্তাসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

[৩] দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) আকতারুল ইসলাম জানিয়েছেন, আসামিরা হলেন- এবি ব্যাংকের সাবেক এসইভিপি শওকত আজিজ, সাবেক ভিপি জগলুল শাহ, সাবেক এসপিও মাঈন উদ্দীন আহমেদ, ব্যাংকটির গুলশান শাখার সাবেক ম্যানেজার মো. ছাইফুল ইসলাম খান, সাবেক এসইভিপি আজাদ হোসাইন, সাবেক এসএভিপি মোহাম্মদ আবদুল মইজ, সাবেক এসপিও আশরাফি সুলতানা মালা, সাবেক পিও এস এম ইরশাদুল আবছার চৌধুরী, সাবেক ইভিপি জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবর খান এবং সাবেক পিও আমিনুল ইসলাম।

[৪] এছাড়া ঋণগ্রহীতা তিনটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ফোর স্টার ট্রেড সার্ভিসেসের প্রোপাইটর এ এন এম তাইবুর রশিদ, ইনফরমেশন সলিউশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ শাপীর খসরু এবং মেসার্স এনার্জি ট্রেডার্সের প্রোপাইটর তাহজিব-ই-তারন্নুমকে মামলায় আসামি করা হয়েছে।

[৫] এক মামলায় ২০১৫ সালে ফোর স্টার ট্রেড সার্ভিসেসের নামে স্থাবর সম্পদ সহায়ক জামানত ছাড়া আইন কানুন অমান্য করে এবি ব্যাংকের গুলশান শাখা থেকে ঋণ নিয়ে সুদাসলে ৬২ কোটি ৪ লাখ ৮৫ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলাটি করা হয়। এতে স্টার ট্রেড সার্ভিসেসের স্বত্বাধিকারী তাইবুর রশিদ ছাড়াও এবি ব্যাংকের তৎকালীন চার কর্মকর্তাকে আসামি করা হয়।

[৬] আরেক মামলায় ২০১৩ সালে এবি ব্যাংকের প্রিন্সিপাল শাখা থেকে একইভাবে জামানত ছাড়া ইনফরমেশন সলিউশন লিমিটেডের নামে ঋণ নিয়ে সুদাসলে ৫৬ কোটি ৫২ লাখ ৩৮ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়। এতে ইনফরমেশন সলিউশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ শাপীর খসরু ছাড়াও এবি ব্যাংকের তৎকালীন আরও চার কর্মকর্তাকে আসামি করা হয়েছে।

[৭] অপরদিকে, ২০১৪ সালে আইন অমান্য করে একইভাবে ব্যাংকটির ধানমন্ডি শাখা থেকে মেসার্স এনার্জি ট্রেডার্সের নামে ১৫ কোটি ৬৪ লাখ ৬৬ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির স্বত্বাধিকারী তাহজিব-ই-তারন্নুম ও তৎকালীন ব্যাংকটির দুই কর্মকর্তাকে আসামি করা হয়েছে।

[৮] দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ এ কমিশনের উপপরিচালক মোহাম্মদ সিরাজুল হক বাদী হয়ে বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) মামলাগুলো দায়ের করেন। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়