শাহানুজ্জামান টিটু: [২] পূর্ণাঙ্গ কেন্দ্রীয় কমিটি গঠনে নিজেদের ব্যর্থতার কথা স্বীকার না করেই সফলতার কথা শোনালেন বর্তমান যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাইফুল আলম নীরব। বললেন, কেন্দ্রীয় কমিটি পূর্ণাঙ্গ করার চেয়েও এই কমিটির সফলতা সবচেয়ে বেশি। ৮২টি জেলা ইউনিটের সবগুলোতেই কমিটি করা হয়েছে। অনেক জেলায় দীর্ঘদিন কমিটি ছিলো না, তা সম্পূর্ণ করেছি। ৯৩৬টি উপজেলা ও পৌর কমিটির ৮০ শতাংশই কমিটি করা হয়েছে। সাংগঠনিক মাপকাঠি দিয়ে বিচার করলে আমরা সফল।
[৩] তিন বছর মেয়াদের এই কমিটি করা হয় ২০১৭ সালের ১৭ জানুয়ারি। তখন সাইফুল আলম নীরবকে সভাপতি এবং সুলতান সালাউদ্দিন টুকুকে সাধারণ সম্পাদক করে দেয়া হয় জাতীয়তাবাদী যুবদলের কমিটি।
[৪] এই কমিটির মেয়াদ শেষ পর্যায়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে 2020 সালের 9 ফেব্রুয়ারি 114 সদস্যের যুবদলের আংশিক কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করা হয়। অর্থাৎ 2017 সালে পাঁচ সদস্যের কমিটি ঘোষণার তিন বছর পর এই আংশিক কমিটির অনুমোদন দেয়া হয়েছিল।
[৫] বিএনপি'র একটি ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, খুব সহসাই হচ্ছে না যুবদলের কেন্দ্রীয় নতুন কমিটি। তবে যুবদলকে ঢেলে সাজানোর বিষয়ে ইঙ্গিত দিয়েছে এই সূত্র।
[৬] জানা গেছে, ইতোমধ্যেই ছাত্রদল থেকে যারা অব্যাহতিপ্রাপ্ত হয়েছেন তাদের অধিকাংশই এখনো পদ-পদবির অভাবে ঝুলে আছেন। তারা কেউই এখন নতুন কোন কমিটি না হাওয়াই জায়গা পাচ্ছেন না। এ নিয়েও তাদের মধ্যে রয়েছে হতাশা।