শোয়েব সর্বনাম: মানবদেহের একটা ইম্পর্ট্যান্ট পার্ট হইলো পা। কবি সাহিত্যিকদের নিজের এবং অন্যের পা নিয়ে বিচিত্র ধরনের লেখাপত্র আছে। টেগোর সাহেব ছিলেন কিছুটা ফুটফেটিশ। তার সকল আগ্রহ ছিলো পায়ের দিকে। চরন ধরিতে দিও গো আমায়। মধুসূদনেরও নজর সেইদিকে। অমিত্রাক্ষর ভঙ্গিমায় তিনি প্রশ্ন রাখেন, চীন-নারী-সম পদ কেন লৌহ ফাঁসে?
লালনের টেন্ডেন্সি ছিলো চরণদাসীমূলক। গুরুর চরণ পরমরতন। ঈশ্বরের বুকে পদচিহ্ন আঁকার বিষয়টা ছিলো নজরুলের প্রধান আগ্রহের জায়গা। তাদের মধ্যে জীবনানন্দের পা ছিলো তুলনামূলক রোমান্টিক। শ্রান্ত দিনশেষের বিশ্রাম কামনায় তিনি বর্ণনা করেন, হলুদ কঠিন ঠ্যাং উঁচু করে ঘুমাবে সে শিশিরের জলে।ইউরোপে নারীর পায়ের সৌন্দর্যের খুব কদর আছে। ওইখানকার পুরুষেরা নারীর পায়ের প্রকাশ্যে প্রশংসা করেন। ঠ্যাঙ দেখে প্রেমে পরেন। এইজন্য ওইখানকার নারীরাও তাদের হলুদ কঠিন ঠ্যাঙযুগলের বিশেষ যত্ন নিয়া থাকে। পরীমনির পা বিউটিফুল। ওইখানে সৌন্দর্য আছে, তার প্রশংসা করেন। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :