শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ০৪ জুলাই, ২০২১, ১২:১৫ রাত
আপডেট : ০৪ জুলাই, ২০২১, ১২:১৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের মোবাইল কোর্টের অভিযানে অর্থদণ্ডসহ ৪৫ মামলা

রাজু চৌধুরী: [২] করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণ প্রতিরোধে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ঘোষিত ১ জুলাই থেকে ০৭ জুলাই পর্যন্ত ঘোষিত বিধি-নিষেধ সফলভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়।

[৩] শনিবার ০৩ জুলাই দিনব্যাপী জেলা প্রশাসন, চট্টগ্রামের নয়জন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে এই পরিচালিত মোবাইল কোর্টের নেতৃত্ব দেন।

[৪] এ সময় সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধ মেনে না চলায় বিভিন্ন দোকান , রেস্টুরেন্ট এবং শপিং মলে অভিযান পরিচালনা করে ৪৫ মামলায় ২৩,৭৫০/- টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করার পাশাপাশি সাধারণ মানুষ কে স্বাস্থ্য বিধি প্রতিপালনে সচেতন করা হয়।

[৫] অভিযানে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নিবেদিতা চাকমা নগরীর পাঁচলাইশ এলাকায় ০৫ টা মামলায় মোট ১৮০০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন। কাজির দেউরী এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আশরাফুল হাসান, তিনি ০৭ টি মামলায় ১০৫০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন । অন্যদিকে খুলশী ও বায়েজিদ এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো: ইনামুল হাসান, এ সময় তিনি ০২ টি মামলায় ১০০০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন। পতেঙ্গা ও ইপিজেড এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট এহসান মুরাদ, এ সময় তিনি ০৪ টি মামলায় ২৭০০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন।

[৬] সদরঘাট ও কোতোয়ালী এলাকায় এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ রাজিব হোসেন মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ০৫ টি মামলায় ১৬০০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন। এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সুরাইয়া ইয়াসমিন পাহাড়তলি ও আকবরশাহ এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ০৬ টি মামলায় ৩০০০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন। অন্যদিকে চাদগাঁও এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট প্লাবন কুমার বিশ্বাস, তিনি ০৭ টি মামলা দায়ের করে ৭৮০০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন। হালিশহর এলাকায় মোবাইল কোর্ট অভিযান পরিচালনা করেন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট প্রতীক দত্ত, এ সময় তিনি ০৫ টি মামলায় ২৭০০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন। পাশাপাশি ডবলমুরিং এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ৪ টি মামলায় মোট ২১০০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সোনিয়া হক। অভিযান পরিচালনাকারী নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণ বলেন, করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের সংক্রমণ বিস্তার রোধ করার লক্ষ্যে জেলা প্রশাসন, চট্টগ্রাম নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী জেলা প্রশাসন, চট্টগ্রামের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়