শাহীন খন্দকার: [২] বৃহস্পতিবার সংবাদ মাধ্যমে এক বিবৃতিতে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান আরও বলেন, সংবাদ মাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী করোনাকালে নতুন করে আড়াই কোটি মানুষ দরিদ্র হয়েছে। আগে থেকেই আরো কয়েক কোটি মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করছে। তাই দেশে দিন এনে দিন খাওয়া মানুষের সংখ্যা বেড়েছে। এমন বাস্তবতায় লকডাউনে কর্মহীনদের পরিবারে খাদ্যের অভাব ভয়াবহ হয়ে উঠতে পারে।
[৩] বিবৃতিতে আরো বলেন, লকডাউনের কারনে যদি একটি শিশুও ক্ষুধার যন্ত্রনায় কাঁদে ও একটি মানুষও না খেয়ে থাকে তা হবে বেদনাদায়ক। অভূক্ত থেকে কেউ যদি মারা যায় তা হবে জাতির জন্য কলঙ্কজনক। তাই লকডাউনে ক্ষুধার্ত মানুষের প্রতি সবাইকে সহানুভূতিশীল হতে হবে।
[৪] তিনি বলেন, অতিমারি করোনাকালে বিত্তবানদের উচিত হতদরিদ্র ও ক্ষুধার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানো। লকডাউনে কর্মহীন মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে সরকারি ভাবেই। এমন দুঃসময়ে সরকারকে অবশ্যই দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।
[৫] বিরোধী দলীয় এই উপনেতা নিজ দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আমাদের আদর্শ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ প্রতিটি দুর্যোগে অসহায় মানুষের পাশে ছিলেন। তাই জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মীদের প্রতি উদাত্ত আহবান জানাচ্ছি, ক্ষুধার্ত মানুষকে সর্বাত্মক সহায়তা করতে সচেষ্ট থাকুন। সম্পাদনা: মেহেদী হাসান