আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] ভাষণ দিতে গেলেই উঠছে বিশ্বাসঘাতক স্লোগান।
[৩] স্থানীয় সময় ১৮ জুন ফ্লোরিডায় রক্ষণশীলদের সংগঠন ফেইথ অ্যান্ড ফ্রিডম কোয়ালিশন এর সভায় বক্তব্য দিচ্ছিলেন পেন্স। তিনি বক্তৃতা শুরু করতেই মিলনায়তনে উপস্থিত একদল লোক তাকে উদ্দেশ করে বিশ্বাসঘাতক, বিশ্বাসঘাতক বলে স্লোগান দিতে থাকেন। সভায় বড় ধরনের বিশৃঙ্খলা দেখা দেওয়ার আগেই এসব লোককে মিলনায়তনের বাইরে নিয়ে যায় পুলিশ। রয়টার্স
[৪] ট্রাম্পের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করা পেন্স গত নির্বাচনের ফলাফল মেনে নিয়েছিলেন। তিনি ট্রাম্পের আহ্বান অমান্য করে কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে জো বাইডেনকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা দিয়েছিলেন। এনবিসি
[৫] ৬ জানুয়ারি পেন্সের সভাপতিত্বে কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশন চলাকালে ট্রাম্পের সমর্থকেরা ক্যাপিটল হিলে হামলা করেন। ট্রাম্পের উসকানিতে হওয়া এই হামলায় জড়িত লোকজন পেন্সকে হত্যার হুমকি পর্যন্ত দিয়েছিলেন। বলা হয়ে থাকে, সেদিন পেন্সের বীরত্ব ও দৃঢ়তার কারণেই যুক্তরাষ্ট্র ভেঙে পড়েনি। সিবিএস
[৬] বাইডেনের অভিষেক অনুষ্ঠানে ট্রাম্প অনুপস্থিত ছিলেন। তবে অনুষ্ঠানে পেন্স সস্ত্রীক উপস্থিত থেকে বাইডেনকে অভিনন্দন জানান। ক্ষমতা থেকে চলে যাওয়ার পর পেন্সের জন্য এখনও অতিরিক্ত নিরাপত্তা বলবৎ আছে।
[৭] সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছেন। পেন্সও রাজনৈতিকভাবে সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। আগামী নির্বাচনে তাকেও সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে মনে করা হচ্ছে।
আপনার মতামত লিখুন :