মাহামুদুল পরশ: [২] পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম দরিদ্র বিধায়কদের একজন চন্দনা বাউরি। প্রার্থী হওয়ার সময় নির্বাচন কমিশনে যে হলফনামা তিনি জমা দিয়েছিলেন তাতে ৩২ হাজার টাকার মতো নগদ ছাড়া আর কিছুই সম্পত্তি নেই বলে জানিয়েছিলেন চন্দনা। শপথ গ্রহণ করার সময় প্রথম গিয়েছিলেন বিধানসভায় এবং এখন পর্যন্ত সেটিই শেষ বিধানসভায় যাওয়া ছিলো তার। আন্দবাজার
[৩] এতদিন জানতেনও না একজন বিধায়কের বেতন কত হয়। স্থানীয় সাংবাদিকদের প্রশ্নের উওরে এমন তথ্য জানান তিনি। তবে বেতন শোনার পর রিতিমত চোখ কপালে চন্দনার। সাংবাদিকদের সামনের এত টাকা কিভাবে খরচ করবেন তা নিয়ে উত্তেজনা প্রকাশ করেন চন্দনা। তবে তার কিছুক্ষণ পরেই জানান, বেতনের অর্থ মানুষের উপকারেই কাজে লাগাবেন এই বিধায়ক।
[৪] বিধায়ক হওয়ার আগে রাজমিস্ত্রী স্বামীর সঙ্গে ২৫০ টাকা রোজে কাজ করতেন চন্দনা। তার জন্য স্বাভাবিক ভাবেই একজন বিধায়কের বেতন অনেকটা বড় অংশ। সম্প্রতি ভারতের স্থানীয় বেশ কয়েকটি গণমাধ্যম চন্দনার সাক্ষাৎকার ফলাও করে প্রকাশ করছে। এমনই একটি সাক্ষাৎকারে বেতন নিয়ে অদ্ভুদ ধরনের সাক্ষাৎকার দেন এই বিধায়ক। সম্পাদনা: সুমাইয়া ঐশী