আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] সোমবারই এই নতুন লকডাউন ঘোষণা করেছিলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এই আইনের আওতায় দেয়া হয়েছে স্টে হোম অর্ডার। বন্ধ থাকবে স্কুল। পুরো যুক্তরাজ্য জুড়েই জারি আছে কঠোর লকডাউন। ইংল্যান্ড ছাড়াও নর্দান আয়ারর্যান্ড, ওয়েলস এবং স্কটল্যান্ডের অধিকাংশ স্থানেই জারি আছে লকডাউন। বিবিসি
[৩] যুক্তরাজ্যে প্রাণঘাতী ভাইরাসটির সংক্রমণ ফের বাড়তে শুরু করেছে। একদিনে সর্বোচ্চ ৬০ হাজার রোগী শনাক্ত হওয়ার পরেই পুনরায় লকডাউন কার্যকর সিদ্ধান্ত নেয় দেশটির সরকার। ওদশটির জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, ২৭ ডিসেম্বর থেকে ২ জানুয়ারি পর্যন্ত লন্ডনের আবাসিক এলাকাগুলোতে প্রতি ৩০ জনের ১ জন করোনায় আক্রান্ত ছিলেন। দ্য গার্ডিয়ান
[৪] বাধ্য হয়েই তৃতীয়বারের মতো লকডাউন দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন বরিস। এক বিবৃতিতে বলেন, করোনার নতুন স্ট্রেনকে আয়ত্তে আনতে ফের নতুন কিছু ব্যবস্থা নিতে হবে। তাই সরকার আরও একবার সবাইকে ঘরবন্দি থাকার নির্দেশ দিচ্ছে। ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি পর্যন্ত এই লকডাউন জারি থাকবে বলে জানানো হয়। ডেইলি মেইল
[৫] এর আগে অক্টোবরেও একটি লকডাউন দিয়েছিলো লন্ডন। কিন্তু তা মার্চেরটির মতো শক্ত ছিলো না। এবারের বীধিনিষেধ মার্চের মতোই কড়াকড়িবহুল।
আপনার মতামত লিখুন :