শিরোনাম
◈ বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে নতুন করে যে বার্তা দিলো ভারত ◈ দ‌লের ঐক‌্য হারা‌তে পা‌রে যেনেও এনসিপি কেন জামায়াতের দিকে ঝুঁকছে?  ◈ তারেক রহমানের বক্তব্য নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় মিথ্যাচার ◈ ছাত্রশিবিরের নতুন সেক্রেটারি কে এই সিবগাতুল্লাহ? ◈ গুলিস্তানের খদ্দর মার্কেটে আগুন; নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৭ ইউনিট ◈ বিশ্বের 'শীর্ষ ১০' লিগের তালিকায় আই‌পিএল তৃতীয় স্থা‌নে ◈ বাবার কবরের পাশে কিছুক্ষণ একাকী নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তারেক রহমান ◈ এবার বাংলাদেশিদের জন্য সুখবর দিল থাইল্যান্ড, খুলতে পারে নতুন শ্রমবাজার ◈ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না আসিফ মাহমুদের ফেসবুক পেজ ◈ বাবার কবর জিয়ারত করলেন তারেক রহমান (ভিডিও)

প্রকাশিত : ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০৭:১৩ সকাল
আপডেট : ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০৭:১৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] সম্পত্তির জন্য শিক্ষক ও তার স্ত্রীকে হত্যা, ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি: [২] রোববার (১৩ সেপ্টেম্বর) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান এ রায় ঘোষণা করেন। সম্পত্তির জন্য টাঙ্গাইলে অবসরপ্রাপ্ত প্রাইমারি শিক্ষক অনিল কুমার দাস ও তার স্ত্রী কল্পনা রানীকে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় ৬ জনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

[৩] মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- স্বপন কুমার দাস, জাহিদুল ইসলাম, ফরহাদ, মনিরুজ্জামান ভুইয়া, মঞ্জুরুল ইসলাম ও শয়ান মিয়া।

[৪] মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ভিকটিম অনিল কুমারের সৎ ভাই স্বপন কুমার দাস অন্যান্য আসামিদের সঙ্গে যোগসাজশে পূর্বপরিকল্পিতভাবে সম্পত্তি আত্মসাতের জন্য কৌশল অবলম্বন করতে থাকেন। স্বপন কুমার দাসের সঙ্গী মাদকসেবী মনিরুজ্জামান, ফরহাদ, মঞ্জুরুল, জাহিদ ও শয়ান মিয়া ভিকটিম অনিল কুমারের সম্পত্তি আত্মসাৎ করার তিনটি স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেয়ার পরিকল্পনা করেন।

[৫] ২০১৭ সালের ২৬ জুলাই টাঙ্গাইলের রসুলপুরের বাসায় পূর্বপরিকল্পিতভাবে ভিকটিম অনিল কুমার দাস ও তার স্ত্রী কল্পনা রানীকে হত্যা করে। হত্যার পর তাদের লাশ বস্তায় ভরে বাসার বাথরুমের সেফটি ট্যাঙ্কের ভেতর ফেলে রাখে। এরপর পুলিশ এসে তাদের লাশ উদ্ধার করেন।

[৬] এ ঘটনায় ভিকটিম অনিল কুমারের ছেলে নির্মল কুমার দাস বাদী হয়ে টাঙ্গাইল সদর খানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

[৭] ২০১৮ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ভিকটিম অনিল কুমারের সৎ ভাই স্বপন কুমারসহ ৬ জনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০১৯ সালের ৭ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। মামলায় ৩৫ সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময় ২৭ জন সাক্ষ্য দেন।

[৮] চার্জশিট ভুক্ত আসামিরা হলের- স্বপন কুমার দাস, জাহিদুল ইসলাম, ফরহাদ, মনিরুজ্জামান ভুইয়া, মঞ্জুরুল ইসলাম ও শয়ান মিয়া। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়