সিরাজুল ইসলাম: [২] বারামুলায় এলাকা থেকে বৃহস্পতিবার বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইনে (ইউএপিএ) তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশ বলছে, এটা সাধারণ ক্রিকেট ম্যাচ নয়। এর আড়ালে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা জঙ্গি শিক্ষার বিকাশ ঘটানোর চেষ্টা করেছে।
[৩] পুলিশ বলছে, কিক্রেট খেলা অপরাধ না। তবে কুখ্যাত জঙ্গিনেতার স্মরণে এই ম্যাচ আয়োজন ও খেলার কারণেই তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
[৪] সংবাদ প্রতিদিনের খবরে বলা হয়, সৈয়দ রুবান নামের ওই জঙ্গি নেতাকে স্মরণ করার জন্য তার নাম সম্বলিত জার্সিও ক্রিকেটারদের উপহার দিয়েছিল আয়োজকরা; যা আইনবিরোধী।
[৫] জানুয়ারিতে সৈয়দ রুবান তার ৯ সঙ্গীসহ পুলিশের গুলিতে নিহত হয়। তারপর থেকেই ওই জঙ্গির ভাই বারামুলায় তার স্মরণে নানারকম কার্যকলাপ করে চলেছে। কখনও ক্রিকেট ম্যাচ আয়োজন আবার কখনও জঙ্গি রুবানের নাম লেখা জামা-কাপড় বিতরণ। সে জন্যই কাশ্মীর পুলিশ ক্রিকেট ম্যাচটির সঙ্গে যুক্ত ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
[৬] পুলিশের দাবি, ক্রিকেট খেলে বা যেভাবেই হোক কোনও জঙ্গিকে গৌরবান্বিত করা দেশদ্রোহিতারই শামিল।