ইসমাঈল ইমু : [২] মঙ্গলবার সকাল থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত দুদকের উপ পরিচালক জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে একটি দল যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। ক্যাসিনো ব্যবসা ও অন্যান্য অবৈধ কর্মকান্ডের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদের মামলার তদন্তের অংশ হিসেবে এ জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
[৩] ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে সম্রাটের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করে দুদক। মামলার অভিযোগে অসৎ উদ্দেশ্যে বিভিন্ন অবৈধ ব্যবসা ও অবৈধ কার্যক্রমের মাধ্যমে নিজ নামে ২ কোটি ৯৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের কথা বলা হয়েছে। এই মামলার তদন্তের অংশ হিসেবে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
[৪] ২০১৯ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানে ক্যাসিনোর সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী গ্রেপ্তার হন। এর ধারাবাহিকতায় ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে ক্যাসিনোর মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনকারীদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এ পর্যন্ত ২১টি মামলা দায়ের করে দুদক।