শিরোনাম
◈ হ‌্যান্ড‌শেক না করায় অপরাধ হিসা‌বে ভারতের ম‌্যাচ ফি ৫০ ভাগ একং ২‌টি ডি‌মে‌রিট প‌য়েন্ট জ‌রিমানা হ‌তে পা‌রে ◈ এআই, কোয়ান্টাম ও নিউক্লিয়ার এনার্জিতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের বড় চুক্তি ◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর

প্রকাশিত : ২৬ জুলাই, ২০২০, ০২:৪৮ রাত
আপডেট : ২৬ জুলাই, ২০২০, ০২:৪৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] অনলাইন ক্লাসের জন্য ১২ বছরের শিক্ষার্থীকে রোজ চড়‌তে হয় উঁচু পাহাড়

ইয়াসিন আরাফাত:‌ [২] গোটা গ্রামে ফোনের নেটওয়ার্ক নেই। তা একমাত্র পাওয়া যায় উঁচু পাহাড়টায় উঠলে। আর তাই লকডাউনের মাঝেই অনলাইন ক্লাস করতে প্রত্যেকদিন সকাল আটটায় পাহাড়ে ওঠা এবং বেলা দু’‌টোয় নিচে নেমে আসা। এটাই ভারতের রাজস্থান প্রদেশের বারমারের পাঁচপাদরা গ্রামের বাসিন্দা ১২ বছরের হরিশের দৈনিক কাজ।ফোনে নেটওয়ার্ক পেতে উঁচু পাহাড়ে উঠেই ক্লাস করে সে। সম্প্রতি নেটদুনিয়ায় পড়াশোনার জন্য হরিশের এই অদম্য লড়াইয়ের কাহিনী ভাইরাল হয়েছে।সংবাদ প্রতিদিন

[৩] করোনার কারণে স্কুল বন্ধ। ফলে অনলাইন ক্লাসই এখন ভরসা শিক্ষার্থীদের। তবে ফোনে নেটওয়ার্ক থাকা প্রয়োজন। আর এখানেই সমস্যায় পরে হরিশ। শেষপর্যন্ত পাহাড়ে উঠে ক্লাস করার বিষয়েই মনস্থির করে ফেলে সে। কারণ তার মতে, ক্লাস করতে না পারলেই পিছিয়ে পড়বে সে। আর তাই প্রত্যেকদিন সকাল সাড়ে সাতটা নাগাদ বাড়ি থেকে বেড়িয়ে পড়ে সে। টেবিল,চেয়ার, বই,খাতা হাতে নিয়েই আট’‌টার মধ্যে পাহাড়ে ওঠে। দুপুর দু’‌টো পর্যন্ত ক্লাস করে ফের নেমে আসে। গত ৩৪ দিন ধরে এভাবেই পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছে আইএএস হওয়ার স্বপ্ন দেখা জওহর নবোদয় বিদ্যালয়ের ছাত্র হরিশ।

[৪] আর হরিশের এই ছবিই টুইটারে শেয়ার করেন ভারতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক ব্যাটসম্যান বিরেন্দ্র শেহওয়াগ। এমনকী পাশে থাকার আশ্বাসও দেন তিনি।শেহওয়াগ লেখেন, ‘হরিশ নামে রাজস্থানের বারমারের এক ছাত্র অনলাইন ক্লাসের জন্য নেটওয়ার্ক পেতে একটি পাহাড়ে ওঠে। সকাল আটটা থেকে দুপুর দু’‌টো পর্যন্ত ক্লাস করে বাড়ি ফেরে। হরিশের এই লড়াই যথেষ্ট প্রশংসনীয়, প্রয়োজনে তাকে সাহায্য করতে চাই।’‌ এরপরই ভাইরাল হতে থাকে শেহওয়াগের এই পোস্ট।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়