রাশিদ রিয়াজ : [২] কারাগরে চভিনকে ১৫ মিনিট পরপর ক্যামেরা চেক করে দেখা হচ্ছে কি করছেন তিনি। আত্মহত্যা করে না বসেন কারাগার কর্তৃপক্ষের আশঙ্কা তাকে নিয়ে। দিনে মাত্র এক ঘন্টার জন্যে তাকে বাইরে যেতে দেয়া হচ্ছে তাও ক্লোজক্যামেরায় চোখ রেখে। টিএমজেড
[৩] র্যামসে কাউন্টি জেলে রাখা হয়েছে তাকে। ২৪/৭ মানে সাত দিনে ২৪ ঘন্টা বা সার্বক্ষণিক পাহারা দিচ্ছেন বেশ কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তা। হাইপ্রোফাইল মামলা হিসেবে তাকে নজরদারি করছে স্পেশাল উইং। রয়েছে সার্ভিলেন্স টিম।
[৪] কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েডের ঘাড়ের ওপর হাঁটু চেপে বসে ছিলেন তিনি। আর তাতেই দম হারিয়ে ফেলেন ফ্লয়েড। সেই দম আর ফিরে আসেনি। ৪৬ বছরের ফ্লয়েড মারা যাওয়ার পর সারা মার্কিন মুল্লুক জুড়ে চলছে প্রতিবাদ, বিক্ষোভ, ভাংচুর। সেনা নামানো হয়েছে।
[৫] মিনিয়াপলিসের অন্য ৩ পুলিশ কর্মকর্তাকেও আটক করা হয়েছে তারা তখন চভিনের পাশেই দাঁড়িয়ে ছিলেন। সন্দেহবশত জালিয়াতি করেছে এমন মনে করে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।
[৬] চভিনের বিরুদ্ধে মার্কিন আইনে থার্ড ডিগ্রিতে খুন ও সেকেন্ড ডিগ্রিতে নরহত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। আর ঘরে তার স্ত্রী তার বিরুদ্ধে ডিভোর্সের মামলা ঠুকে দিয়েছে।
[৭] কারাগারে যখন চভিন আটক তখন সারাবিশ্ব জুড়ে লাখ লাখ মানুষ তার উপযুক্ত দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি কামনা করছে।
আপনার মতামত লিখুন :