ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি: [২] দিনাজপুর ফুলবাড়ীতে কোরনা সতর্কতায় পুর্বের তুলোনায় মাস্ক ব্যাবহার ও চাহিদা বেড়েছে দ্বিগুন। এ কারনে মাস্ক বিক্রি বেড়েছে, পৌর শহরের মোড়ে মোড়ে পরশা বসিয়ে দিয়েছে অনেকেই মাক্সের দোকান।
[৩] এদিকে করোনা ভাইরাস সংক্রমন থেকে রক্ষা পেতে সামাজিক যোগাযোগ এড়াতে জনসমাগম এড়িয়ে চলতে গত ২৬মার্চ থেকে শুরু হওয়া নানামুখি তৎপরতা চালাচ্ছেন সেনাবাহিনী,থানা পুলিশসহ আইন প্রয়োগকারি সংস্থার লোকেরা। এ অবস্থায় নিজ ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় জীবিকার তাগিদে ব্যাবসা বদলে মাস্কের দোকান দিয়ে বসেছেন অনেকে।
[৪] ফুলবাড়ী শহর ঘুরে দেখা যায় করোনা প্রাদুর্ভাবে সতর্কতা হিসাবে দোকানপাট বন্ধ রয়েছে । যাত্রী পরিবহন যানবাহনসহ জন চলাচল নিরুৎসাহিত করতে রাস্তায় রাস্তায় অভিযান চালাচ্ছেন প্রশাসন। এতে ঘরে ফিরতে বাধ্য হচ্ছেন শ্রমজিবী মানুষেরা।
[৫] অতি প্রয়োজন ছাড়া বাড়ীর বাইরে বেব হচ্ছেনা কেউ।। টহল দেওয়ার পাশাপাশি করোনার ভয়াবহতা সম্পর্কে হ্যান্ড মাইকে প্রচারনা চালাচ্ছেন সেনা সদস্যরা। তবে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বেচা-কেনা যেমন ঔষধের দোকান, খাবারের দোকান, কাচাঁবাজার, মুদিখানা ছাড়া অনান্য দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। এই অবস্থায় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ দোকান বন্ধ হওয়ায় কর্মহীন হয়ে পড়েছে অনেকে। সে কারনে তাদের অনেকেই ব্যাবসা বদলে জীবিকার তাগিদে মোড়ে মোড়ে মাস্কের পসরা দিয়ে বসেছেন।
[৬] ফুলবাড়ী বাজারের বাধঁন কসমেটিক এর সত্বাধিকারী নুর আলম,কসমেটিক ব্যাবসায়ী সেকেন্দার, ছাতা ব্যাবসায়ী এনামুলসহ আরো একাধিক ব্যাবসায়ী বলেন, বর্তমান সময়ে কোরোনা সক্রমন থেকে নিজেকে রক্ষা করতে বেড়েছে মাস্কের ব্যবহার, যারফলে বেড়েছে ব্যাপক চাহিদা। তাই তাদের পুর্বের মুল ব্যাবসা বন্ধ থাকায় তারা মাস্কের দোকান দিয়েছেন। এতে প্রতিদিন মাস্ক বিক্রি করে কিছু আয় হচ্ছে তা দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন তারা।
[৭] কম্পিউটার মেরামতকারী রায়হান বলেন তিনি কম্পিউটারের হার্ডওয়ারের কাজ করেন। কিন্তু বর্তমানে তা বন্ধ থাকার করনে তিনিও মাস্কের দোকান দিয়েছেন। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ