শিরোনাম
◈ আইসিইউতে হাদি, অপরদিকে নলছিটিতে তার বাড়িতে চুরি, তদন্তে পুলিশ ◈ প্রধান উপদেষ্টার সাথে বিএনপির ২ প্রতিনিধির  বৈঠক চলছে  ◈ বাংলাদেশি নাবিকসহ তেলবাহী জাহাজ আটক করল ইরান ◈ ইউএনওকে গ্রেপ্তারের হুমকি দিয়ে বিপাকে পড়ে ক্ষমা চাইলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা (ভিডিও) ◈ চিকুনগুনিয়ার প্রাদুর্ভাব: বাংলাদেশসহ চার দেশে লেভেল–২ ভ্রমণ সতর্কতা জারি সিডিসির ◈ টেকনাফ সীমান্তে মিয়ানমারের মর্টারশেল–গুলিতে কেঁপে উঠল বসতঘর, আতঙ্কে সীমান্তবাসী ◈ ভোটের রাজনীতিতে পবিবেশ নিয়ে শঙ্কা ◈ এশিয়ান ইয়ুথ প্যারা গেমসে স্বর্ণপদক জয় কর‌লেন বাংলাদেশের চৈ‌তি রাণী দেব ◈ আসন্ন বিশ্বকাপ ফুটব‌লের ফাইনালের প্রিমিয়াম টিকেট বিক্রি হচ্ছে ৯ হাজার ডলারে  ◈ স্টেডিয়াম পুড়িয়ে ক্লাবের বাজে পারফরম্যান্সরে ক্ষোভ মেটালো সমর্থক

প্রকাশিত : ১৫ আগস্ট, ২০১৯, ০৪:০৩ সকাল
আপডেট : ১৫ আগস্ট, ২০১৯, ০৪:০৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিনিয়োগ হয়নি ভারতের ৬০ হাজার কোটি রুপির কার্বন কর

নূর মাজিদ : কয়লাখাতে আরোপ করা কার্বন করের মাধ্যমে ১ লাখ কোটি রূপি আদায় করেছে ভারত। যার মাত্র ৪০ শতাংশ নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদন ও প্রযুক্তির বিকাশে বিনিয়োগ সহায়তা এবং প্রণোদনা বাবদ খরচ করা হয়েছে। অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে রয়েছে বাকি ৬০ ভাগ। খবর : ইকোনমিক টাইমস, টাইমস অব ইন্ডিয়া।

নবায়নযোগ্য এবং দূষণমুক্ত বিদ্যুৎ উৎপাদনে সহায়ক তহবিল সংগ্রহের উদ্দেশ্যেই ২০১০ সালে কার্বন কর চালু করা হয়। বর্তমানে যখন দেশটির বায়ু এবং সৌরশক্তিভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো শুল্কচাপ মোকাবিলা করছে, তখন এই বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ না করে ফেলে রাখার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন দেশটির অনেক বিশেষজ্ঞ।

২০১০-১১ অর্থবছরের বাজেটে কেন্দ্রীয় সরকার প্রতিটন স্থানীয় এবং আমদানিকৃত কয়লায় ৫০ রূপি করারোপ করেন। এই করের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে গঠন করা হয় ন্যাশনাল ক্লিন এনার্জি ফান্ড (এনসিইএফ)। এই তহবিলের মূল উদ্দেশ্য দূষণমুক্ত বিদ্যুৎ উৎপাদনের সরকারি উদ্যোগে অর্থায়ন এবং গবেষণায় সহায়তা করা।

২০১৭-১৮ অর্থবছরে করের পরিমাণ প্রতিটনে ৪০০ রূপি করা হয়। এসময় তহবিলের মোট আকার ছিলো ৮৬ হাজার ৪৪০ কোটি রূপি। চলতি আগস্ট নাগাদ এর পরিমাণ ১ লাখ কোটি রূপি ছাড়িয়েছে। অথচ তহবিলের মাত্র ২৯ হাজার ৬১৪ কোটি রূপি সরকার এনসিইএফকে দিয়েছে। ফান্ডটি এই অর্থের ২৪ হাজার ৬১৪ কোটি রূপি বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পে সরবরাহ করেছে। সবচেয়ে বেশি অর্থ পেয়েছে নবায়নযোগ্য জ্বালানি মন্ত্রণালয়। মোট বরাদ্দের ৬৯ শতাংশ পায় মন্ত্রণালয়টি। সম্পাদনা :ইমরুল শাহেদ।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়