শিরোনাম
◈ জুলাই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করতে হলে সব ধর্মের মানুষকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ ব্যক্তি বিবেচনায় এলএনজি কেনা হচ্ছে না, পিটার হাসের কোম্পানি প্রসঙ্গে অর্থ উপদেষ্টা ◈ বিসিএস পরীক্ষা: কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত ◈ চশমা ছাড়াই স্পষ্ট দেখা সম্ভব, কার্যকর আই ড্রপ উদ্ভাবন ◈ যেসব বিষয়ে গুরুত্ব পাচ্ছে নতুন বেতন কাঠামোতে  ◈ আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা থেকে ইসরা‌য়েল‌কে বহিষ্কারের দাবি জানা‌লেন স্পেনের প্রধানমন্ত্রী ◈ কূটনৈতিক সংকট ছাপিয়ে বাণিজ্যে ভারত–বাংলাদেশের পারস্পরিক নির্ভরশীলতা বাড়ছে ◈ বিএনপিকে চাপে রাখতে জামায়াতের যুগপৎ আন্দোলন ◈ এই সরকারও পুরোনো পথে, প্রশাসনে পদ ছাড়াই পদোন্নতি ◈ এ‌শিয়া কাপ, রা‌তে আফগানিস্তা‌নের মু‌খোমু‌খি বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ১৫ আগস্ট, ২০১৯, ০৪:০৩ সকাল
আপডেট : ১৫ আগস্ট, ২০১৯, ০৪:০৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিনিয়োগ হয়নি ভারতের ৬০ হাজার কোটি রুপির কার্বন কর

নূর মাজিদ : কয়লাখাতে আরোপ করা কার্বন করের মাধ্যমে ১ লাখ কোটি রূপি আদায় করেছে ভারত। যার মাত্র ৪০ শতাংশ নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদন ও প্রযুক্তির বিকাশে বিনিয়োগ সহায়তা এবং প্রণোদনা বাবদ খরচ করা হয়েছে। অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে রয়েছে বাকি ৬০ ভাগ। খবর : ইকোনমিক টাইমস, টাইমস অব ইন্ডিয়া।

নবায়নযোগ্য এবং দূষণমুক্ত বিদ্যুৎ উৎপাদনে সহায়ক তহবিল সংগ্রহের উদ্দেশ্যেই ২০১০ সালে কার্বন কর চালু করা হয়। বর্তমানে যখন দেশটির বায়ু এবং সৌরশক্তিভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো শুল্কচাপ মোকাবিলা করছে, তখন এই বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ না করে ফেলে রাখার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন দেশটির অনেক বিশেষজ্ঞ।

২০১০-১১ অর্থবছরের বাজেটে কেন্দ্রীয় সরকার প্রতিটন স্থানীয় এবং আমদানিকৃত কয়লায় ৫০ রূপি করারোপ করেন। এই করের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে গঠন করা হয় ন্যাশনাল ক্লিন এনার্জি ফান্ড (এনসিইএফ)। এই তহবিলের মূল উদ্দেশ্য দূষণমুক্ত বিদ্যুৎ উৎপাদনের সরকারি উদ্যোগে অর্থায়ন এবং গবেষণায় সহায়তা করা।

২০১৭-১৮ অর্থবছরে করের পরিমাণ প্রতিটনে ৪০০ রূপি করা হয়। এসময় তহবিলের মোট আকার ছিলো ৮৬ হাজার ৪৪০ কোটি রূপি। চলতি আগস্ট নাগাদ এর পরিমাণ ১ লাখ কোটি রূপি ছাড়িয়েছে। অথচ তহবিলের মাত্র ২৯ হাজার ৬১৪ কোটি রূপি সরকার এনসিইএফকে দিয়েছে। ফান্ডটি এই অর্থের ২৪ হাজার ৬১৪ কোটি রূপি বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পে সরবরাহ করেছে। সবচেয়ে বেশি অর্থ পেয়েছে নবায়নযোগ্য জ্বালানি মন্ত্রণালয়। মোট বরাদ্দের ৬৯ শতাংশ পায় মন্ত্রণালয়টি। সম্পাদনা :ইমরুল শাহেদ।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়