শিরোনাম
◈ বিদ্যুৎ প্লান্টের লোহা তামা স্টিল সামগ্রী চুরির দায়ে বিএনপির একাধিক নেতাসহ ৫০ জনের নামে মামলা ◈ বাংলাদেশ-ভারতের পাল্টা-পাল্টি তলব ◈ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আম্পায়ারিং করবেন বাংলাদেশের জেসি ◈ বিপিএল, সিলেট স্ট্রাইকার্সকে হারালো চিটাগাং কিংস ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের মালয়েশিয়ায় মাল্টিপল-এন্ট্রি ভিসা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ, জাকসু নির্বাচন বিষয়ে পরামর্শ চেয়েছেন উপাচার্য ◈ ৫ আগস্ট ‘সার্বক্ষণিক যোগাযোগে’ ছিলেন বাংলাদেশ ও ভারতের সেনাপ্রধান ◈ পদযাত্রা শেষে সচিবালয়ের সামনে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা (ভিডিও) ◈ অপরাধ দমনে আমাদের সর্বোচ্চ দিয়ে কাজ করতে হবে- আইজিপি ◈ ভারতে পালানোর পথে বেনাপোলে ইডেন ছাত্রলীগ নেত্রী গ্রেফতার

প্রকাশিত : ১৩ মে, ২০২৪, ০২:০৮ দুপুর
আপডেট : ১৪ মে, ২০২৪, ১২:৫৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

যে দ্বীপের মানুষেরা একশো বছর পর্যন্ত বাঁচে

ইকারিয়া দ্বীপ 

এম খান : [২] ইকারিয়া বিশ্বের পাঁচ ‘ব্লু জোন’ এর একটি। ‘ব্লু জোন’ বলতে সেসব অঞ্চল বোঝায় যেখানকার মানুষদের মধ্যে শতবর্ষী হওয়ার হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। সূত্র: বিবিসি

[৩] এজিয়ান সাগরের পূর্ব অংশের গ্রীকের ছোট দ্বীপটির স্থায়ী বাসিন্দা আট হাজারের কিছু বেশি। 

[৪] এখানে অন্যান্য অনেক জায়গার তুলনায় ক্রনিক ডিজিজ বা দীর্ঘস্থায়ী রোগের হার কম।

[৫] পৃথিবীর যে ক’টি স্থানের বাসিন্দারা দীর্ঘ জীবন লাভ করেন গড় আয়ুর বিচারে এখানকার জনগোষ্ঠী তার অন্যতম।

[৬] প্রকৃতপক্ষে, এক তৃতীয়াংশ ইকারিয়ান ৯০ বছরের বেশি বেঁচে থাকেন।

[৭] দৃঢ় সামাজিক ও পারিবারিক বন্ধন, নিয়মিত শরীর চর্চা এবং প্রয়োজন মাফিক ঘুম ইত্যাদি এই দ্বীপের বাসিন্দাদের শতবর্ষী হওয়ার কারণ বলে মনে করা হয়।

[৮] আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর হলো, তাদের খাদ্যাভ্যাস। অর্থাৎ, তারা কী ধরনের খাবার গ্রহণ করে।

[৯] মেডিটারেনিয়ান ডায়েট বা ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের খাদ্যাভ্যাস স্বাস্থ্যকর হিসেবে সুপরিচিত।

[১০] এই ডায়েটের সাথে মিল আছে ইকারিয়া ডায়েটের। এতেও স্বাস্থ্যকর চর্বি, প্রচুর আঁশ বা ফাইবার এবং পুষ্টিগুণ সম্পন্ন খাবার অন্তর্ভুক্ত থাকে।

[১১] এই খাদ্যাভ্যাস ব্যাপকভাবে উদ্ভিজ্জ নির্ভর। বাদাম, আলু, লেবু, শাকসবজি, শস্য এবং বীজে আধিক্য থাকে সেখানে। ফ্যাট বা চর্বির প্রধান উৎস হিসেবে থাকে জলপাই তেল।

[১২] দই, পনির, মাছ, পোল্ট্রি এবং রেড ওয়াইন পরিমিত খাওয়া হয়। লাল মাংস খাওয়া হয় খুবই সীমিত পরিমাণে, মাসে কয়েকবার।

[১৩] দেখা গেছে, এমন নিয়ম মেনে খাবার নির্বাচনে অনেক রোগের ঝুঁকি কমে যায়।

[১৪] হ্রাস পায় হৃদরোগ, স্ট্রোক, ডায়াবেটিস, উচ্চ কোলেস্টেরল, স্থূলতা এবং উচ্চ রক্তচাপের মতো রোগের নেপথ্য কারণগুলো।

আইকে/ এমটি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়