শিরোনাম
◈ আজ রা‌তে পাকিস্তান থে‌কে বিশেষ বিমানে দুবাইয়ে যাবেন ‌ক্রিকেটার নাহিদ, রিশাদ ও বাংলাদেশি দুই সাংবাদিক ◈ শ্রীলঙ্কার বিরু‌দ্ধে সিরিজ জিতে দেশে ফিরলো বাংলা‌দে‌শের যুবারা ◈ উত্তরায় মহাসড়ক অবরোধ করে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি ছাত্র-জনতার, ঘণ্টাব্যাপী যানজট ◈ বিভাজন নয় ঐক্য, প্রতিশোধ নয় ভালোবাসা—গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের ◈ আইপিএল আয়োজনের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছে আরব আমিরাত ◈ ভারত আসবে না বাংলাদেশ সফরে, হবে না এশিয়া কাপও ◈ এপ্রিলে  ১০১ কোটি ৩৮ লাখ টাকার চোরাচালান পণ্যসামগ্রী জব্দ করেছে বিজিবি ◈ ঐক্যবদ্ধ শাহবাগ বিএনপির অপেক্ষায়: সারজিস আলম ◈ জনআকাঙ্খা ও রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে আওয়ামী লীগের বিষয়ে সুচিন্তিত পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জনতা পার্টি বাংলাদেশের ◈ ভারত-পাকিস্তান তৃতীয় দিনের মতো সংঘর্ষে জড়ালো, যুদ্ধাবস্থা সীমান্তজুড়ে

প্রকাশিত : ১১ জুলাই, ২০২৪, ০৩:৫৯ দুপুর
আপডেট : ০৩ এপ্রিল, ২০২৫, ১০:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অর্থকষ্টে গ্রান্ডমাস্টার জিয়ার পরিবার, সহযোগিতা চায় প্রধানমন্ত্রীর

স্পোর্টস ডেস্ক: গত শুক্রবার সন্ধ্যায় জাতীয় দাবায় রাজিবের বিপক্ষে খেলতে খেলতে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়াউর রহমান। তার একমাত্র ছেলে ফিদে মাস্টার তাজওয়ার জিয়া তাহসিন, তিনি দাবার ফেডারশনে আসছেন মায়ের হাতধরে।

তবে চেহারায় দেখা যাচ্ছে শোকাচ্ছন্ন। কারণ জিয়ার কোনো বাড়তি আয় ছিল না। জিয়া দাবা খেলা শেখাতেন, কোচিং থেকে যা আসত তা দিয়ে জীবন চালাতেন। কিন্তু জিয়ার মৃত্যুতে অর্থকষ্টে ভুগছে তার পরিবার। প্রধানমন্ত্রীর কাছে চেয়েছেন সহায়তা। 

বুধবার দুপুরে জিয়ার স্ত্রী লাবণ্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে সহযোগিতা চেয়ে বলেন, উনারা যদি সহযোগিতা করেন ভালো হয়। আমি এখন কী করব। ছেলের পড়াশুনা, তার ক্যারিয়ার, কোনো কূলকিনারা দেখছি না। -ইত্তেফাক

জিয়ার ছেলে তাহসিনের বয়স ১৮, সেন্ট যোসেফে পড়ছে। পড়ালেখার প্রচুর চাপ। তাহসিন একেবারে জিয়ার মতোই। কিন্তু টেনশন কাটছে না লাবণ্যর। ছেলের পড়াশোনা, খেলার ক্যারিয়ার।

জিয়ার স্ত্রী তাসমিন সুলতানা লাবণ্য জিয়াকে ভালোবেসে ম্যাজিস্ট্রেটের চাকরি ছেড়েছিলেন। ২২তম বিসিএস দিয়ে পাশ করেছিলেন তিনি। সবমিলিয়ে তার স্থান ছিল ১৪তম, আর নারীদের মধ্যে তিনি ছিলেন তৃতীয়। বিসিএস ক্যাডার হয়েও চাকরি ছেড়ে চলে আসায় লাবণ্যর পরিবার দুই বছর তার সঙ্গে কথা বলেনি।

লাবণ্য বলেন, আমার সঙ্গে বিসিএস দেওয়া অন্যরা এখন জয়েন্ট সেক্রেটারি পোস্ট হোল্ড করছেন। তখন আমার শ্বশুর আমাকে বলছিলেন চট্টগ্রামে যাবে না। আমার পোস্টিং সেখানে। আমি বললাম, জিয়া যাবে না। জিয়া না গেলে আমিও যাব না।

জিয়াকে আমি ভালোবেসে বিয়ে করেছি। জিয়ার সঙ্গে থাকব বলে। যখন আমাকে জিয়া বলছিল তুমি চাকরি ছেড়ে দাও। আমিও সঙ্গে সঙ্গে ছেড়ে দিলাম। আমার কোনো আফসোস নেই। আমার লাইফ আমার ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তা করিনি। জিয়া প্রতিদিন ছয় কিলোমিটার হাঁটত। কোনো সমস্যা দেখিনি।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়