শিরোনাম
◈ ভারত–বাংলাদেশ নিরাপত্তা সংলাপ: দুই দিনের বৈঠকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ ◈ পেশাগত নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ও কর্মক্ষেত্র নিরাপত্তায় বৈপ্লবিক অগ্রগতি—আইএলওর ১০টি মৌলিক দলিল অনুমোদন করলো বাংলাদেশ ◈ প্রবাসী ভোটারদের রেকর্ড সাড়া—পোস্টাল ভোট অ্যাপে কোরিয়া-জাপান এগিয়ে ◈ সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণে সম্মতি খালেদা জিয়ার ◈ আজ সশস্ত্র বাহিনী দিবস ◈ চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে চুক্তির সব কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ ◈ শ্রীলঙ্কাকে ৬৭ রা‌নে হারা‌লো  জিম্বাবুয়ে  ◈ রায়ের পর হাসিনাকে ফেরত দেয়ার দাবি জোরালো হচ্ছে ◈ রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি, চার মাসে এলো এক লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা ◈ প্রবাসী ভোটারদের সতর্কতা: ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর না দিলে পোস্টাল ভোট বাতিল

প্রকাশিত : ১০ মার্চ, ২০২৩, ০১:১৫ রাত
আপডেট : ১০ মার্চ, ২০২৩, ০১:১৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চিরবিদায় নিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব সভাপতি জামি

রিয়াজ উদ্দিন জামি

তৌহিদুর রহমান নিটল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া: চোখের জলে ও হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসায় চিরবিদায় নিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব সভাপতি ও চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার রিয়াজ উদ্দিন জামি। বৃহস্পতিবার বাদ মাগরিব ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের টেংকেরপাড় মাঠে রিয়াজ উদ্দিন জামির জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। 

জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার, পুলিশ সুপার মো. শাখাওয়াত হোসেন, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ জানাজায় অংশগ্রহণ করেন। জানাজা শেষে শেরপুর কবরস্থানে তাঁর মরদেহ দাফন করা হয়।

 দুপুরে ভারতের আগরতলা দিয়ে আখাউড়া স্থলবন্দর হয়ে দেশে আনা হয় রিয়াজ উদ্দিন জামির কফিনবন্দি মরদেহ। এর আগে আগরতলা প্রেসক্লাব চত্বরে তাঁর কফিনে ফুলেল শ্রদ্ধা জানানো হয়।

জামির মরদেহ দেশে আসামাত্রই এক হৃদয়বিদারক পরিবেশের সৃষ্টি হয়। স্বজন, সহকর্মীসহ সবার বুকফাঁটা আহাজারিতে আকাশ-বাতাস ভারি হয়ে উঠে। পরে তাঁর মরদেহ নিজ বাড়ি শহরের কালাইশ্রীপাড়ার বাসভবনে আনা হয়। সেখানে তাঁকে এক নজর দেখতে শোকার্ত মানুষের ঢল নামে। পরে তাঁর মরদেহ দীর্ঘদিনের কর্মস্থল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁর সহকর্মীরা কফিনে শেষ ফুলেল শ্রদ্ধা জানান।

রিয়াজ উদ্দিন জামি ১৯৭৪ সালের ৩০ জুন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা অধ্যাপক আব্দুস সাহিদ ও মা ফাতেমা বেগম। ছাত্রাবস্থায় ১৯৯৩ সালে মাত্র ১৯ বছর বয়সেই সাংবাদিকতা পেশায় যুক্ত হন। তিনি চ্যানেল টোয়েন্টিফোর, দৈনিক জনকণ্ঠে কাজ করতেন। এ ছাড়া তিনি একুশে টেলিভিশন, এনটিভি, আরটিভি, বাংলাদেশ বেতারেও দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন।

এমএএস/প্রতিনিধি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়