মিনহাজুল আবেদীন: [২] রোববার (৩১ অক্টোবর) তারা মুক্তি পেয়েছেন। মুনমুন ছিলেন মুম্বইয়ের মহিলা জেল বাইকুল্লাতে। আর আরবাজ আরিয়ানের সঙ্গেই ছিলেন আর্থার রোড জেলে। ৩ অক্টোবর আরিয়ানের সঙ্গেই গ্রেপ্তার হন মডেল মুনমুন এবং আরবাজ। আরবাজের জুতো থেকে ২.৬ গ্রাম চরস মিলেছিলো। তিন জনেরই একই দিনে জামিন হয়। তবে আরিয়ান শনিবার জেল থেকে বাড়ি গেলেও বাকি দু’জনের সরকারি নিয়ম সারতে আরো সময় লেগে যায়। আরিয়ানের মতোই এই দু’জনকেও ১ লক্ষ টাকা বন্ড এবং ১৪টি শর্তের বিনিময়ে জামিন দিয়েছে বম্বে হাইকোর্ট। আজকাল
[৩] শর্তে বলা হয়েছে শহর ছাড়তে পারবেন না অভিযুক্তরা। মুনমুনের আইনজীবী আলি কাশফ খান জানিয়েছেন, তার মক্কেল মধ্যপ্রদেশের বাসিন্দা। এখন তাই এনসিবি–র কাছে আবেদন জানানো হবে, তাকে যেনো মধ্যপ্রদেশে যাওয়ার অনুমতি দেয়া হয়।
[৪] আরবাজের বাবা আসলাম মার্চেন্ট জানিয়েছেন, ‘আমি দারুণ খুশি। ওর মা আরো খুশি, ছেলে আজ বাড়ি ফিরছে। আমাদের প্রার্থনা, আশীর্বাদ সফল হলো। আমরা জামিনের নিয়ম মেনে চলবো।’ কলকাতা
[৫] সরকারি নিয়মের ফাঁসে আরিয়ানের জেলমুক্তিও এক দিন পিছিয়ে যায়। বিকেল সাড়ে ৫টার মধ্যে রিলিজ লেটার জেলের বাইরে ঝুলতে থাকা ‘বেল বক্স’ এ জমা পড়ার কথা ছিলো। কিন্তু এনসিবির বিশেষ আদালত থেকে তা আসতে দেরি হয় বলে মুক্তি আটকে যায়। প্রশ্ন ওঠে, হোয়াটস্অ্যাপ চ্যাটের ভিত্তিতে আরিয়ানদের গ্রেপ্তার করা হলেও জামিনের ক্ষেত্রে এতো পুরনো পন্থা কেন।
আপনার মতামত লিখুন :