শিরোনাম
◈ জুলাই অভ্যুত্থানের সেই ঐক্য কোথায়? ◈ ব্রিটিশদের ‘নাকানিচুবানি’ দিতে ইরানের এক দশকের ‘ছায়া যুদ্ধ’: যেভাবে চলছে যুক্তরাজ্যের ভেতরে গোপন তৎপরতা ◈ চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত, আরও কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ◈ এবার অঝোরে কাঁদলেন মিসাইল ম্যান কিম জং উন (ভিডিও) ◈ জুলাই নিয়ে ‘আপত্তিকর’ ফেসবুক পোস্ট: পুলিশের বিরুদ্ধে ছাত্রদের অবরোধ-বিক্ষোভ ◈ নতুন উচ্চতায় রেমিট্যান্স: ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ের সর্বোচ্চ প্রবাহ ◈ ডলারের দরপতনে রেকর্ড, ১৯৭৩ সালের পর সবচেয়ে বড় পতনে বিশ্ববাজারে আস্থার সংকট ◈ “৭১-এর মুক্তিযোদ্ধাদের মতোই চব্বিশের যোদ্ধাদেরও জাতি ভুলবে না” — তারেক রহমান ◈ গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান খালেদা জিয়ার ◈ শ্রীলঙ্কার বিরু‌দ্ধে বুধবার  সি‌রি‌জের প্রথম ওয়ানডে ম‌্যা‌চে  মু‌খোমু‌খি  বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ১৬ মে, ২০২১, ০৮:০৫ রাত
আপডেট : ১৬ মে, ২০২১, ০৮:০৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ফিক্সিংয়ের কলঙ্কিত অতীত টেনে বাটকে ভনের খোঁচা

স্পোর্টস ডেস্ক: [২] সম্প্রতি বিরাট কোহলি ও কেন উইলিয়ামসনের মধ্যে তুলনা করে মাইকেল ভনের করা মন্তব্যকে ‘অপ্রাসঙ্গিক’ উল্লেখ করেছিলেন সালমান বাট। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়কের এমন বক্তব্য ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখেননি ভন। বাটের ম্যাচ ফিক্সিংয়ের কলঙ্কিত অতীত টেনে তাকে খোঁচালেন সাবেক ইংলিশ অধিনায়ক।

[৩] এক সাক্ষাৎকারে ভন বলেছিলেন, উইলিয়ামসন যদি ভারতীয় হতেন তাহলে তাকেই সবাই বিশ্বসেরা ব্যাটসম্যান বলতো। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভক্ত-সমর্থক বেশি থাকার কারণেই কেবল কোহলিকে সেরা মনে করা হয়। ভনের এই মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় বাট হস্তক্ষেপ করেন অনাহুতের মতোই। তার মতে, বিতর্ক তুলতেই মাঝেমধ্যে এমন সব উল্টোপাল্টা কথা বলেন ইংল্যান্ডের সাবেক ব্যাটসম্যান।

[৪] এছাড়া কোহলির ৭০টি আন্তর্জাতিক সেঞ্চুরির বিপরীতে ভনের যে ওয়ানডেতে একটিও সেঞ্চুরি নেই সেটাও মনে করিয়ে দেন বাট। তার এই মন্তব্যেই চটেছেন ভন। টুইটে তিনি লিখেছেন, সালমান আমাকে নিয়ে যা বলেছে তা আমি দেখেছি। ভালো, সে তার মতামত দিতেই পারে। কিন্তু আরও ভালো হতো যদি ২০১০ সালে ম্যাচ ফিক্সিং করার সময় তার মনে এমন স্বচ্ছতা থাকতো।

[৫] শুধু টুইটারেই নয়, ভন তার অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন ফেসবুকেও। নিজের অফিসিয়াল পেইজে তিনি বাটকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন, তুমি বলতে ভুলে গেছো যে আমি একজন ম্যাচ ফিক্সার ছিলাম না। কিছু মানুষের মতো আমাদের সেরা খেলাটাকে কলুষিত করিনি।

[৬] ২০১০ সালে লর্ডস টেস্টে স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়েন বাট। ওই সময় পাকিস্তানের অধিনায়ক ছিলেন তিনি। অধিনায়কত্ব হারানোর পাশাপাশি ১০ বছর ক্রিকেটে নিষিদ্ধ করা হয় তাকে, যার মধ্যে পাঁচ বছর ছিল স্থগিতাদেশ নিষেধাজ্ঞা।

[৭] ২০১১ সালের নভেম্বরে দোষী সাব্যস্ত হয়ে জেলে যেতে হয়েছিল বাটকে এবং মুক্ত হন পরের বছরের জুনে। ২০১৫ সালের আগস্টে তার নিষেধাজ্ঞা শেষ হয়। তারপর ক্রিকেটে ফিরে কায়েদ ই আজম ওয়ানডে কাপসহ ঘরোয়া টুর্নামেন্টে ঝলমলে পারফরম্যান্স করলেও ডাক পাননি জাতীয় দলে।- ক্রিকবাজ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়