সমীরণ রায়: [২] আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুই আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ধাপে ধাপে বাঙালি জাতিকে জাতীয়তাবাদের চেতনার আন্দোলিত করতে সক্ষম হয়েছিলেন। প্রায় চার হাজার বছর ধরে বাঙালি বিভিন্নভাবে বিভিন্ন জাতির পদানত ছিলো। হাজার বছরের কাঙ্খিত স্বপ্নবীজকে অঙ্কুরিত করে বঙ্গবন্ধুই বাঙালিকে বুঝাতে সক্ষম হয়েছিলেন, বাঁচার একমাত্র পথ স্বাধীনতা।
[৩] তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু তাঁর রাজনৈতিক দূরদর্শিতা ও সাংগঠনিক কর্ম তৎপরতায় একদিকে তাঁর দল আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করে পাকিস্তানের শাসন, শোষণ, নির্যাতন ও নিপীড়নের বিরূদ্ধে মানুষকে সংঘবদ্ধ করেছেন। অন্যদিকে দলের প্রচার-প্রচারণা ও আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীনতা-সংগ্রামে ঐক্যবদ্ধ করেছেন। বঙ্গবন্ধু তাঁর রাজনৈতিক ত্যাগ-তিতিক্ষার মধ্য দিয়ে প্রমাণ করেছেন। তিনিই ছিলেন বাঙালির আস্থা ও বিশ্বাসের একমাত্র ঠিকানা।
[৪] আমির হোসেন আমু বলেন, বঙ্গবন্ধুর আজীবনের স্বপ্ন ছিলো একটি আত্মনির্ভরশীল সমৃদ্ধ জাতি। সেই স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যে সব প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথেই এগিয়ে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ কারণেই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ রূপান্তরিত হয়েছে উন্নয়নের বাংলাদেশে, পদার্পণ করেছে উন্নয়নশীল দেশে।
[৫] বৃহস্পতিবার স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষ্যে এক ভিডিও বার্তায় তিনি এসব কথা বলেন।