মাহবুব সুলতান :[২] তারা হলেন- কোটালীপাড়ার থানার এএসআই মো. শামীম হাসান ও তার সোর্স রেজাউল।
[৩] সোমবার দুপুরে তাদেরকে গোপালগঞ্জ জুডিশিয়াল ম্যাজিট্রেট আদালতে হাজির করা হলে বিচারক কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন।
[৪] এর আগে রোববার রাতে নিহত নিখিলের ভাই মন্টু তালুকদার বাদী হয়ে এএসআই মো. শামীম হাসান ও কোটালীপাড়া পৌর এলাকার কয়খা গ্রামের মো. রেজাউলকে আসামি করে মামলা করেন।
[৫] মামলায় উল্লেখ করা হয়- ২ জুন মঙ্গলবার নিহত নিখিল এলাকার অন্যান্যদের সঙ্গে নিয়ে কোটালীপাড়ার রামশীল বাজার এলাকায় তাস খেলছিলেন। কিছুক্ষণ পর কোটালীপাড়া থানার এএসআই শামিম রেজাউলকে নিয়ে ঘটনাস্থল থেকে একটু দূরে বসে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে খেলার দৃশ্য ভিডিও করেন।
[৬] একপর্যায়ে নিখিলসহ অন্যরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে। এসময় ৩/৪ জন পালিয়ে গেলেও নিখিল ধরা পড়ে যায় পুলিশের কাছে।
[৭ ] এসময় পুলিশের এএসআই মো. শামীম হাসান নিখিলকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন। নিখিলকে প্রথমে বরিশাল ও পরে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তির পর ৩ জুন তার মৃত্যু হয়। সম্পাদনা : মুরাদ হাসান