আসিফুজ্জামান পৃথিল : [২] তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই চাপে তার মস্তিস্কে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সিএনএন, এবিসি
[৩] মিনিয়াপোলিসের মেজিক্যাল এক্সামিনার অফিসও সোমবার নিজেদের প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তারা বলছে ঘাড়ে চাপ পরার অ্যানজাইটি থেকে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টে মারা গেছেন ফ্লয়েড।
[৪] দুই পক্ষের বক্তব্যে ভিন্নতা থাকলেও উভয় পক্ষই এই ঘটনাকে হোমিসাইড বা হত্যাকাণ্ড বলছে। সরকারি চিকিৎসকরা বলছেন, আগে থেকেই হৃদযন্ত্রে সমস্যা ছিলো ফ্লয়েডের। তবে স্বাধীন তদন্তকারীরা এমন কিছু খুঁজে পাননি।
[৫] সরকারি তদন্তকারীদের দাবী ফ্লয়েড ফেন্টানিল ও মেথাফেন্টামিনের মতো ওষুধ ব্যবহার করতেন। ফলে এই চাপ দিতে পারেনি তার হৃদযন্ত্র।
[৬] হেনিপেন কাউন্টি মেডিকেল বোর্ড অবশ্য মনে করে, শ্বাস নিতে আসলে কোনও সমস্যা হঢনি ফ্লয়েডের। তবে সে হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে, এটিই শেষ কথা।