আসিফুজ্জামান পৃথিল : [২] বিশ্বজুড়ে বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে দোকানপাট, উড়োজাহাজ সেবা এবং কলকারখানা। এমন অবস্থাতে অর্থনীতিবীদদের শঙ্কা, অতিশীঘ্রই বিশ্ব পদার্পন করতে যাচ্ছে ইতিহাসের ভয়ঙ্করতম মন্দায়। সিএনএন
[৩] সোমবার কিছু অর্থনৈতিক তথ্য প্রকাশ করেছে চীন। তথ্যগুলো বলছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিটি যে কোনও সময় এই ক্ষতি মোকাবেলা করার অবস্থানে নেই।
[৪] ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো অতি মহামারি কোভিড-১৯ জনিত ক্ষতি পুষিয়ে নিতে বড় ধরনের উদ্যোগ নিতে শুরু করেছে। এশিয়া এখনও উচ্চ সতর্কতার মধ্যে রয়েছে। যেভাবে বৈশ্বিক পুঁজিবাজারগুলো নিম্নমুখি হচ্ছে, বিশ্লেষকরা বলছেন, বিপর্যয় এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
[৫] ফেডারেল রিজার্ভ বোর্ডের সাবেক গবেষণা প্রধান ডেভিড উইলকক্স বলেন, ‘১০দিন আগে কিছু স্বাভাবিক অস্থিরতা ছিলো। ১০ দির পর সেটি আতঙ্কে পরিণত হয়েছে।’
[৬] গত এক সপ্তাহে মানুষের দৈনন্দিন জীবনযাপনে নাটকীয় পরিবর্তন এসেছে। চীনা অর্থনীতির প্রতিটি খাত ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির মুখে পড়েছে। খুচরা বিক্রি কমেছে ২০.৫ শতাংশ। শিল্প উৎপাদন কমেছে ১৩.৫ শতাংশ, স্থায়ী সম্পদ বিনিয়োগ কমেছে ২৫ শতাংশ।