আসিফুজ্জামান পৃথিল : ভারতের প্রথম রাজ্য হিসেবে এ ধরণের পদক্ষেপ নিলো রাজ্যটি।নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন পাসের পর থেকেই রাজ্যটিতে বেশ কিছু বিক্ষোভ হয়েছে। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি ছিলো সহিংস। হিন্দুস্তান টাইমস
১২ জানুয়ারি বিজেপির পশ্চিমবঙ্গ সাধারণ সম্পাদক সায়ন্তন বসু এবং কোচবিহার ইউনিট সভাপতি মালতি রাভা রায়কে একটি সিএএপন্থী মিছিলের সময় বাঁধা দেয়া হয়। এরপরেই প্রতিবাদ শুরু করে দলটি। এরপ্রেক্ষিতে সারা রাজ্যজুড়েই জারি হলো ১৪৪ ধারা।
সায়ন্তন বসু বলেন, ‘আমাদের প্রশাসন জানিয়েছে, সহিংসতা এড়াতেই জারি করা হয়েছে ১৪৪ ধারা। আমরা একটি বৈঠকে যাচ্ছিলাম কিন্তু বাঁধার মুখে পরি। আমরা এই বিষয়টির সুরাহা চেয়ে কলকাতা হাই কোর্টে যাবো। টিএমসি আমাদের ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না। তারা বিজেপিকে ভয় পায়।’
তৃণমূল অভিযোগ করে বলেছে, এই ১৪৪ ধারার জন্য গেরুয়া দলই দায়ি। বিজেপির আগে নিচের রাজ্য সভাপতিকে আটকাতে হবে। তিনি প্রকাশ্যে গুলি করে মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছেন।