শিরোনাম
◈ নাশকতা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে বরখাস্ত সৈনিক নাইমুল গ্রেফতার ◈ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে চাঙ্গা বিএনপি ও এনসিপি! ◈ কলমবিরতি বনাম কাঠামো পরিবর্তন: এনবিআর বিতর্কে উত্তপ্ত পরিস্থিতি ◈ অঙ্কনের দারুণ ইনিংস স‌ত্বেও নিউ‌জিল‌্যা‌ন্ডের কা‌ছে ৭০ রানে হারলো বাংলা‌দেশ  ◈ ফের নগদের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে দুষ্কৃতকারীরা : বাংলাদেশ ব্যাংক ◈ ইন্টারনেটের দাম কমাচ্ছে সরকার : আসিফ মাহমুদ ◈ ৭ কলেজের শিক্ষার্থীদের আবারও মাঠে নামার হুঁশিয়ারি (ভিডিও) ◈ আওয়ামী লীগের সমর্থক হলেও বিএনপিতে আসতে পারেন, যদি দোসর না হন: আমীর খসরু (ভিডিও) ◈ ঢাকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা, এলাকাগুলো হলো ◈ বিদ্যুতের অভাবে বেনাপোল ইমিগ্রেশনে এক ঘন্টা আটকে পাসপোর্টধারীরা, বাণিজ্যে অচলাবস্থা!

প্রকাশিত : ২৪ আগস্ট, ২০১৯, ১২:১৪ দুপুর
আপডেট : ২৪ আগস্ট, ২০১৯, ১২:১৪ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাংলাদেশ শব্দের সমার্থক বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনা, বললেন মোস্তফা জব্বার

সমীরণ রায়: ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, বাংলাদেশ শব্দের সমার্থক শব্দ বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ নামের সমার্থক শব্দ শেখ হাসিনা। এই দুটি নাম একসঙ্গে মিলে গেছে। এই দুইয়ের মিলিত স্রোতধারা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে প্রতিষ্ঠিত করবে। তিনি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা। সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার হাতিয়ার হচ্ছে ডিজিটাল প্রযুক্তি।

শুক্রবার ঢাকায় বিটিআরসি মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধুর ৪৪তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বিটিআরসি আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় যারা বিরোধিতা করেছে, যারা ১৫ আগস্টের নৃশংস ঘটনা ঘটিয়েছে তারাই ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা চালিয়েছে। এই অপশক্তি দেশের ভেতর ও বাইরে থেকে বাংলাদেশকে মৌলবাদী, সাম্প্রদায়িক এবং নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী অকার্যকর রাষ্ট্র বানাতে চায়, বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়। তিনি হুঁশিয়ার করে বলেন, বাংলাদেশ রাষ্ট্রের এই শত্রুদের আর বাড়তে দেওয়া যাবে না।

মন্ত্রী বলেন, আমরা প্রত্যেকেই জীবনে অনুসরণ করার জন্য আদর্শ মানুষ খুঁজি। আদর্শ খুঁজতে হলে, কাউকে অনুসরণ করতে হলে তিনি একজন শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধু মানুষকে যেমন ভালোবাসতেন এ দেশের মানুষও তাঁকে ভালোবেসেছেন।

তিনি আরও বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপান্তরের জন্য যে পদক্ষেপ গ্রহণের দরকার, তার ভিত্তি বঙ্গবন্ধু রচনা করে গেছেন। যুদ্ধের ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়েও বঙ্গবন্ধু দেশের প্রাথমিক শিক্ষাকে জাতীয়করণ করে ছিলেন। আন্তর্জাতিক কানেকটিভিটির প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে বঙ্গবন্ধু ১৯৭৩ সালে বৈশ্বিক টেলিকম সংস্থা আইটিইউ এর সদস্যপদ অর্জন এবং বেতবুনিয়ায় ভূউপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এরই ধারাবাহিকতায় শিক্ষার হার শতকরা ২০ ভাগ থেকে আজ ৭৩ উন্নীত হয়েছে। দেশে নারী শিক্ষা শতকরা শূন্য ভাগ থেকে শিক্ষার্থীদের মধ্যে এখন শতকরা ৫৩ ভাগ নারী শিক্ষার্থী অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, পঁচাত্তরের পর থেকে একটানা দীর্ঘ একুশ বছর বাংলাদেশকে অকার্যকর রাষ্ট্র বানানোর জন্য যারা সক্রিয় ছিল তাদের দিন এখনো শেষ হয়নি। তারা ছদ্মবেশে সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে।সম্পাদনা ; মিঠুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়