শিরোনাম
◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল ◈ জনপ্রিয়তায় ট্রাম্পের কাছাকাছি বাইডেন ◈ আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নতুন তারিখ ৮ মে ◈ সেনা গোয়েন্দাসংস্থার বিরুদ্ধে ৬ পাক বিচারপতির ভয় দেখানোর অভিযোগ ◈ নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিরা সাদা পতাকা উড়াচ্ছিল, তাদের বূলডোজার দিয়ে মাটি চাপা দিল ইসরায়েলী সেনারা ◈ ইসরায়েলের ওপর অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা দ্রুত আরোপ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ ◈ যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত ◈ বাংলাদেশে পূর্ণাঙ্গ ও মুক্ত গণতন্ত্র বাস্তবায়নে কাজ করে যাবে যুক্তরাষ্ট্র: ম্যাথিউ মিলার

প্রকাশিত : ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৯:২৭ সকাল
আপডেট : ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৯:২৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আরও তিনগুন জনবল দরকার মুগদা মেডিকেলে

সুমন পাইক : ৫০০ শয্যা নিয়ে চালু হওয়া রাজধানীর মুগদা জেনারেল হাসপাতাল এখন পূর্ণাঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল। জেনারেল হাসপাতাল থেকে মেডিক্যাল কলেজে রুপান্তরিত হওয়া এই প্রতিষ্ঠানটির সেবার পরিধি বাড়লেও সেই তুলনায় বাড়েনি অবকাঠামো ও জনবল। এই সল্প জনবল দিয়েও প্রতিদিন তিন হাজার থেকে সাড়ে তিন হাজার রুগীদের সেবা দিয়ে আসছে প্রতিষ্ঠানটি। চালু রয়েছে ২৪ ঘন্টা জরুরী অপারেশন থিয়েটার।

অধ্যক্ষ ডা. শাহ গোলাম নবী জানান, প্রতিষ্ঠানটিতে ডাক্তার , নার্স, টেকনিশিয়ানসহ ১২০০ জনবল থাকার কথা থাকলেও রয়েছে মাত্র সাড়ে চাড়শ। এই সল্প জনবল দিয়ে আমরা আন্তরিকতার সাথে হাসি মুখে সেবা দিয়ে যাচ্ছি। নিওরো সার্জারি ও নিওরো মেডিসিনের কোন ডাক্তার না থাকায় স্টোক করা রোগীদেও সঠিক চিকিৎসা দিতে সমস্যা হচ্ছে। এই সমস্যা নিয়ে আসা জটিল রোগীদের অন্য হাসপাতালে রেফার করতে হয়।

হাসপাতালটিতে কন্যা সন্তানের জন্ম দেয়া মান্ডা এলাকার বাসিন্দা সালমা আক্তার চিকিৎসায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করে জানান, এখানকার সবাই খুব আন্তরিক। স্টাফরা সব ধরনের সমস্যা হাসি মুখে সমাধান করেন। সিপাহীবাগ এলাকা থেকে আসা অপারেশনের রোগী খাদিজা বেগম এখানকার চিকিৎসা সেবায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেন, এখান থেকে কম খরচে ভালো মানের সেবা পেয়েছি। এই হাসপাতালটি না থাকলে গরীব মানুষরা পর্যাপ্ত স্বাস্থ্য সেবা পেতেন না। এ জন্য তিনি সরকারকে ধন্যবাদ জানান।

মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউর চিকিৎসক মোহাম্মদ শাহিনুর বলেন, হাসপাতালের শুরু থেকে নানা ধরনের সীমাবদ্ধতার মধ্যে দিয়ে রোগীর চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত কওে আসছি আমরা। এখানকার সবাই অক্লান্ত পরিশ্রম ও আন্তরিকতা দিয়ে কাজ কওে যাচ্ছে। শুরুর দিকে যখন টেবিল চেয়ারেরও ব্যবস্থা ছিল না তখন ডাক্তাররা চট বিছিয়ে বসে রোগীর চিকিৎসা সেবা দিয়েছেন। ক্রমাগত রোগীর সংখ্যা বারছে। পর্যাপ্ত জনবল নিয়োগে সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে ব্যাবস্থা জানানো হয়েছে।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়