স্পোর্টস ডেস্ক: সম্প্রতি বিইন স্পোর্টসে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমনটাই বলেছেন বার্তেমেউ, ‘যদি আমাদের কোচরা আরও খেলোয়াড় চায় এবং সে যদি মাদ্রিদ ছাড়তে চায় অবশ্যই আমরা তাকে সাক্ষর করাবো। তবে আপাতত এটা হচ্ছে না। এটা কোন প্রতিহিংসামূলক চুক্তি নয়। ইস্কো, আমি অবশ্যই রিয়াল প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলবো।’
সাবেক কোচ জুলেন লোপেতেগির সঙ্গে সম্পর্কটা বেশ ভালো ছিল ইস্কোর। তার অস্বাভাবিক বিদায়টা ভালোভাবে নেননি এ প্লের মেকার। বারবার লোপেতেগির কথা বলাও পছন্দ ছিল না সোলারির। নতুন কোচের সঙ্গে শুরুতে বনিবনাও হয়নি ইস্কোর। এ রোষানলে পড়েই তাকে সাইডবেঞ্চে বসে সময় কাটাতে হচ্ছে বলে মনে করছেন ফুটবলবোদ্ধারা।
তবে নিজেদের মধ্যে খেলোয়াড় দলবদলের ব্যাপারটা খুব একটা ভালোভাবে নেয়না রিয়াল ও বার্সেলোনা। সবশেষ ২০০০ সালে বার্সেলোনা ছেড়ে রিয়ালে যোগ দিয়েছিলেন লুইস ফিগো। এরপর থেকেই বার্সেলোনার সমর্থকদের কাছে ঘৃণার পাত্র হয়ে যান ফিগো। এরপর থেকে ন্যু ক্যাম্পে আসলে তাকে নানা ধরণের দুয়ো শুনতে হয়েছে তাকে। এমনকি তার দিকে একবার শূকরের মাথা ছুঁড়ে দেওয়া হয়েছিল।
তাই দলের মধ্যকার দল বদলের এ ব্যাপারগুলো সম্পর্কে খুব ভালো করেই জানেন ইস্কো। তাই এমন সিদ্ধান্তটা নাও নিতে পারেন ইস্কো। যদিও দলে বর্তমান অবস্থানে ক্লাব ছাড়তে পারলেই খুশী হন এ স্প্যানিশ। এখন দেখার বিষয় চিরশত্রু শিবিরে যোগ দেন কি না এ স্প্যানিশ প্লে-মেকার।সূত্র: ডেইলি স্টার
আপনার মতামত লিখুন :