শিরোনাম
◈ প্রবাসীকে বাদ দিয়ে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন কীভাবে হয়, প্রশ্ন ইসি সানাউল্লাহর ◈ দেশে আবারও বাড়ল সোনার দাম, ভরি কত? ◈ হঠাৎ যেভাবে ধানমন্ডির ভোটার হলেন আসিফ মাহমুদ ◈ নভেম্বরের ৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৪৮.৭ শতাংশ বৃদ্ধি ◈ জুলাই সনদ ও গণভোটের সমাধান কোন পথে? ◈ ড.ইউনুসের গ্রামীণ নামে যা যা বানাইছেন সবকিছুর বিপদ আছে: কাদের সিদ্দিকী ◈ একাদশ গ্রেডে বেতনের আশ্বাস, আন্দোলন স্থগিত প্রাথমিক শিক্ষকদের ◈ ফুটবল ফেডা‌রেশন বিসিবির কাছে প‌রিচালক আসিফের বক্তব্যের ব্যাখ্যা চেয়েছে  ◈ বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের গ্যালারির টিকিট ৬ মি‌নি‌টেই শেষ ◈ দিল্লি বিস্ফোরণের কয়েক ঘণ্টা আগে হরিয়ানায় ৩ টন বিস্ফোরক উদ্ধার

প্রকাশিত : ২৬ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৭:১৫ সকাল
আপডেট : ২৬ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৭:১৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

৪ বছর ধরে নষ্ট চক্ষু হাসপাতালের ফ্যাকো-লেজার মেশিন

হামিম আহসান: ক্রয়ের পর থেকেই অকেজো চাপাইনবাবগঞ্জ চক্ষু হাসপাতালের ফ্যাকো ও লেজার মেশিন। এর ফলে চার বছর ধরে চিকিৎসা সেবা বঞ্চিত জেলার অধিবাসীরা। নষ্ট মেশিন কেনায় যুক্ত থাকার অভিযোগে অন্ধ কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদককে দায়িত্ব থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে।

বাংলাদেশ অন্ধ কল্যাণ সমিতির তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয় চাঁপাইনবাবগঞ্জ চক্ষু হাসপাতাল। ২০১৪ সালে হাসপাতালটির জন্য এক কোটি ৬৮ লাখ টাকার যন্ত্রপাতি কেনে সমাজ সেবা অধিদপ্তর।

এর মধ্যে ছিল ৫০ লাখ টাকা মূল্যের ফ্যাকো ও লেজার মেশিন। কিন্তু কেনার পর থেকেই এগুলো অকেজো।

নষ্ট মেশিন কেনায় যোগসাজশ আছে এমন অভিযোগে অন্ধ কল্যাণ সমিতি চাঁপাইনবাবগঞ্জ শাখার সাধারণ সম্পাদক খাদেমুল ইসলামকে দায়িত্ব পালন থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছে সমিতি।

কিন্তু তিনি অভিযোগ অস্বীকার করে এ জন্য দায়ী করেন সমাজ সেবা অধিদপ্তরের তৎকালীন উপ পরিচালককে।

সমাজসেবা অধিদপ্তরের তৎকালীন উপ-পরিচালকও অভিযোগ অস্বীকার করেন।

তিনি জানান, যন্ত্রগুলো ভালোমত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেই বুঝে নিয়েছিল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
এদিকে মেশিন দুটি মেরামতের জন্য গত জুলাই মাসে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।

সূত্র: ইনডিপেনডেন্ট

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়