শিরোনাম
◈ জনগণ রায় দিলে ৫ বছরেই দেশের ইতিবাচক পরিবর্তন করা সম্ভব: জামায়াত আমীর ◈ সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা ◈ রাতে ঢাকাবাসীর জন্য দুঃসংবাদ দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর ◈ ডাকসুর পর জাকসুতেও শিবিরের জয়জয়কার ◈ এআই মানবীকে মন্ত্রী বানিয়ে দিল বিশ্বের প্রথম দেশ আলবেনিয়া! ◈ জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই আবদুর রশিদ জিতু ◈ কলকাতায় সাইনবোর্ডে বাংলায় নাম লেখা বাধ্যতামূলক, না মানলে ট্রেড লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি মেয়রের ◈ জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্রের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহার ◈ ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না হলে জাতীয় নিরাপত্তা বিঘ্নিত হবে: আলী রীয়াজ ◈ ভোলা মসজিদের খতিব ও ইসলামী বক্তা নোমানী হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় অভিযুক্ত সন্তান গ্রেপ্তার

প্রকাশিত : ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ০৭:১০ বিকাল
আপডেট : ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ০৯:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চার্লি কার্ক বিতর্কে ইলন মাস্ক বনাম মাইক্রোসফট,তোলপাড় টেক দুনিয়া

ডানপন্থী নেতা চার্লি কার্কের মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য ঘিরে নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে প্রযুক্তি দুনিয়ার দুই বড় নাম। ইলন মাস্ক সরাসরি মাইক্রোসফটের সিইও সত্য নাদেলাকে ট্যাগ করে ব্লিজার্ড কর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

মাস্ক এক্স-এ লিখেছেন, “এখানে কী হচ্ছে, @satyanadella? এরা মাইক্রোসফট কর্মী।” এই মন্তব্য ঘিরে শুরু হয়েছে তুমুল আলোচনার ঝড়।

মাস্কের অবস্থানকে জোরদার করেছে রিপাবলিকান নেতাদের কড়া অবস্থান। কংগ্রেসম্যান ক্লে হিগিন্স স্পষ্ট করে বলেছেন, “চার্লি কার্ক হত্যাকে তুচ্ছ করেছে- এমন যেকোনো পোস্টকারী বা মন্তব্যকারীকে আমরা আজীবনের জন্য ব্যান করাবো।”

অর্থাৎ শুধু কর্মীদের মন্তব্য নয়। সামগ্রিকভাবে সোশ্যাল মিডিয়ার কথোপকথনকেই রাজনৈতিকভাবে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চলছে।

ঘটনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন সাবেক ব্লিজার্ড ডেভেলপার মার্ক কার্ন (অনলাইনে “গ্রুমজ”)। তিনি এক্স-এ কয়েকটি স্ক্রিনশট শেয়ার করেন, যেখানে কিছু ব্লিজার্ড কর্মী কার্ককে নিয়ে সমালোচনামূলক মন্তব্য করেছেন বলে দাবি করা হয়।

ইলন মাস্ক এই পোস্ট উদ্ধৃত করে নাদেলার উদ্দেশে সরাসরি প্রশ্ন করেন। মাইক্রোসফট তাদের অফিসিয়াল এক্স পেজে এক বিবৃতিতে জানায়, “আমরা আমাদের কর্মীদের সাম্প্রতিক মন্তব্য সম্পর্কে অবগত। প্রতিটি বিষয় আমরা গুরুত্বসহকারে পর্যালোচনা করছি। কারো বিরুদ্ধে সহিংসতা উদযাপন আমাদের মূল্যবোধের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।”

ইলন মাস্ক সরাসরি প্রশ্ন করলেও সত্য নাদেলা এখনো পর্যন্ত কোনো প্রকাশ্য প্রতিক্রিয়া দেননি। এতে বিষয়টি আরও ধোঁয়াশায় ঢেকে যাচ্ছে।

এই বিতর্ক আবারও সামনে নিয়ে এলো কিছু মৌলিক প্রশ্ন। কর্মীরা তাদের নিজস্ব সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে কী লিখতে পারবেন, তার সীমা কোথায়? বড় টেক প্রতিষ্ঠানগুলো কতটা স্বাধীনভাবে নিজেদের নীতি অনুসরণ করতে পারবে, আর কতটা রাজনৈতিক চাপ মেনে চলতে হবে? সূত্র: ঢাকা পোস্ট 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়