শিরোনাম
◈ এপ্রিল মাস জাতীয় নির্বাচনের জন্য উপযোগী নয়: মির্জা ফখরুল (ভিডিও) ◈ কোরবানির মৌসুমে ঢাকামুখী দুই হাজার দিনাজপুরের কসাই, জনপ্রতি লক্ষাধিক টাকার আয় লক্ষ্যমাত্রা ◈ ন্যায়বিচার ও ভোটের সমতল মাঠ চায় জাতি: জামায়াত আমির ◈ জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ শেষে দেশের মঙ্গল কামনায় দোয়া চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস ◈ বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় বায়তুল মোকাররমে বিশেষ মোনাজাত ◈ ঈদের আগের দিন সড়কে প্রাণ গেল ২০ জনের ◈ প্রধান উপদেষ্টাকে নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা ◈ আজ দেশে উদযাপিত হবে ঈদুল আজহা: প্রস্তুত ঈদগাহ ও মসজিদ, নিরাপত্তা জোরদার ◈ ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া ◈ ২০২৬ সালের এপ্রিলে জাতীয় নির্বাচন: ড. ইউনূসের ঘোষণা ও ইইউর প্রতিক্রিয়া

প্রকাশিত : ০৭ জুন, ২০২৫, ০১:০৮ রাত
আপডেট : ০৭ জুন, ২০২৫, ০৪:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : মহসিন কবির

ঈদ উদযাপনে জাতীয় নির্বাচনের আমেজ, নেতারা ছুটছেন নিজ এলাকায়

মহসিন কবির: স্বৈরাচার আওয়ামী সরকার পতনের পর মুক্তভাবে কোরবানির ঈদ পলন করছে দেশবাসী। এর মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো ডিসেম্বরে নির্বাচনের আওয়াজ তুলছে। যদিও সরকার সেবিষয়ে এখনো স্পষ্ট করে কিছু বলছে না। তবে রাজনৈতিক দলগুলো ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন দেবেন ড. ইউনূস এমন আশায় নিজ এলাকায় গণ সংযোগ করছেন। অনেকটা নির্বাচনের আমেজ লক্ষ্য করা গেছে।   

বিএনপি ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা জানান, নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করা না হলেও তারা ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হবে ধরেই কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। মনোনয়ন প্রত্যাশীরা নিজ নিজ এলাকার মানুষের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন, হাটে-ঘাটে, বাজারে ভোটারদের সঙ্গে মতবিনিময় করছেন। নিজের এবং দলের পক্ষ থেকে ভোটারদের কাছে ভোট চাচ্ছেন, দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতি। তুলে ধরছেন বিগত সময়ে বঞ্চিত ও অবহেলার থাকা নানা তথ্য।

অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে বরাবরই বলা হচ্ছে-চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপিসহ তিনটি দল বাদে বিএনপিসহ অন্যান্য প্রায় সব রাজনৈতিক দল চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবি জোরালোভাবে তুলছে। তারা নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ এবং সেই অনুযায়ী রোডম্যাপও চায়। 

এমতবস্থায় দেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সম্প্রতি তারুণ্যের সমাবেশে দলীয় নেতাকর্মীসহ দেশবাসীকে ডিসেম্বরে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে আহ্বান জানিয়েছেন। 

তিনি বলেন, “আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তরুণ প্রজন্মের ভাইয়েরা ও দেশবাসী, আগামী জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করুন। কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে, কারা প্রতিনিধি হবে, সেটা জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিয়ে আপনারা নির্বাচিত করুন। বিএনপি কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, আপনারা জনগণের কাছে যান। তাদের প্রত্যাশা জানার চেষ্টা করুন। তাদের প্রত্যাশা বোঝার চেষ্টা করুন। 

জনগণের মন জয় করুন। কারণ জনগণই বিএনপির সব রাজনৈতিক ক্ষমতার উৎস।” সেই মোতাবেক দলের সম্ভাব্য প্রার্থীরা নিজ নিজ এলাকায় প্রস্তুতিও নিচ্ছেন। বসে নেই শেখ হাসিনা পতনে যুগপৎ আন্দোলন করা বিএনপির মিত্র ডান-বাম এবং মধ্যপন্থী রাজনৈতিক দলের নেতারাও।

এদিকে জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, নির্বাচনী মাঠ সমতল হলে জামায়াতে ইসলামী যেকোনো সময় নির্বাচনে অংশ নেবে। ইতোমধ্যে প্রাথমিকভাবে একক প্রার্থী ঘোষণা দিয়েছে দলটি। সেসব প্রার্থীরা নিজ নির্বাচনী এলাকায় কাজও শুরু করেছেন। ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টিও (এনসিপি) বসে নেই। তাদের কেন্দ্রীয় নেতারা নিজ নিজ আসনে প্রস্তুতিও নিচ্ছেন। সব মিলিয়ে ঈদুল আজহা (ত্যাগের উৎসব) ভোট রাজনীতির জমজমাট ঈদে পরিণত হচ্ছে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা।

রাজনৈতিক দলের নেতারা বলছেন, যেহেতু বিগত আন্দোলনে সিনিয়র নেতাদের তুলনায় তরুণ নেতারা সাহসী ভূমিকা পালন করেছেন। আগামী ডিসেম্বরকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাস ধরে ছোট-বড় দলসমূহের সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচার, গণসংযোগ বেশি থাকছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, যারা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান, তাদের বেশিরভাগই এখন নির্বাচনী বার্তা নিয়ে এলাকামুখী। কেউ কেউ ইতোমধ্যে নিজ নিজ সংসদীয় আসনে জনসংযোগও শুরু করেছেন। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার পুন:প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে যারা গুম-খুনের শিকার হয়েছেন, তাদের পরিবারের পাশে ঈদ উপহারও পৌঁছে দিচ্ছে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা। এ ক্ষেত্রে ‘জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন (জেডআরএফ)’ ও ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর মাধ্যমে উপহার দেওয়া হচ্ছে। দলের অনেকে ব্যক্তি উদ্যোগে ঈদ উপলক্ষে উপহারসামগ্রী বিতরণ করছেন। এছাড়াও বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের সময় যুগপৎ আন্দোলন-সংগ্রামের সহযোগীদের সঙ্গেও ঈদে সময় কাটাবেন তারা। বন্যা পূর্বাভাসের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থেকে সহযোগিতার জন্যে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ইতোমধ্যে নির্দেশনা দিয়েছেন।

দেশবাসীকে ঈদুল আজহা’র শুভেচ্ছা জানিয়ে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, এবারের ঈদে বিএনপির বার্তা হলো- নেতাকর্মীরা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ঈদ উদযাপন করবেন। বিশেষ করে আগামী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ঘিরে অনেক সতর্ক থাকতে হবে। আমাদের কথাবার্তা এবং আচরণে মানুষ যেন কষ্ট না পায়, সে জন্য সতর্ক থাকতে হবে। জনগণের পাশে থাকতে হবে।

জানা গেছে, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ঢাকায় গুলশানের ভাড়াবাসা ফিরোজায় আত্মীয়-স্বজনদের সাথে ঈদ উদযাপন করবেন। গত ৬ মে , চিকিৎসা শেষে দুই পুত্রবধূ-বড় ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান ও ছোট ছেলে মরহুম আরাফাত রহমানের (কোকো) স্ত্রী সৈয়দা শামীলা রহমানকে সাথে নিয়ে যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফিরেন। তবে সাময়িক তিনি আবারও ৬ জুন লন্ডনে ফেরত গেছেন। 

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর রাজধানী ঢাকার গুলশান আজাদ মসজিদ, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন গুলশান সোসাইটি মসজিদ, মির্জা আব্বাস শাহজানপুর ঈদগাহ ময়দান ঈদের নামাজ আদায় করবেন। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় কেরানীগঞ্জে স্থানীয় নেতাকর্মীদের সাথে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান নরসিংদীর পলাশ, নজরুল ইসলাম খান বনানী ডিওএইচএস মসজিদ, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী চট্টগ্রাম, সালাহউদ্দিন আহমদ কক্সবাজারে ঈদের নামাজ আদায় করবেন। ঢাকায় থাকছেন বেগম সেলিমা রহমান। ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু সিরাজগঞ্জ, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ বনানীর বড় মসজিদ ও প্রফেসর ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন ধানম-িতে ঈদের নামাজ আদায় করবেন। ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান ও বেগম সারোয়ারী রহমান গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় বাসায় আছেন।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, ঈদের দিন সকালে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজারে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন মহাসচিবসহ স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সিনিয়র নেতৃবৃন্দ। এরপর রাতে দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে মহাসচিবসহ স্থায়ী কমিটির নেতারা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করার কথা রয়েছে।

ঢাকা বিভাগের নেতাদের মধ্যে আবদুস সালাম পিন্টু, ড. আসাদুজ্জামান রিপন, আহমেদ আজম খান, আবদুস সালাম, খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, আবদুস সালাম আজাদ, মাহাদী আমিন, সাইয়্যেদুল আলম বাবুল, সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, আমিনুল হক, ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম, নজরুল ইসলাম আজাদ, প্রকৌশলী আশরাফ উদ্দিন বকুল, শেখ রবিউল আলম রবি, মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজ, মীর সরফত আলী সপু, প্রফেসর ড. মোর্শেদ হাসান খান, সাইফুল আলম নীরব, আফরোজা আব্বাস, আবদুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল, আকরামুল হাসান, তাবিথ আউয়াল, ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, রফিকুল আলম মজনু, তানভীর আহমেদ রবিন, মোস্তফা জামান, নিপুণ রায় চৌধুরী, মাহমুদুর রহমান সুমন, ডা. দেওয়ান সালাহউদ্দিন বাবু, খন্দকার আবু আশফাক, মামুন হাসান, এম কফিল উদ্দিন, এসএম জাহাঙ্গীর, ইয়াছিন ফেরদৌস মুরাদ, এমএ কাইয়ুম, মামুন হাসান, আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, মোস্তাফিজুর রহমান সেগুন, আক্তার হোসেন নিজ নিজ এলাকায় ঈদের নামাজ আদায় করবেন।

ময়মনসিংহ বিভাগের নেতাদের মধ্যে সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, রশিদুজ্জামান মিল্লাত, শরিফুল আলম, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, ড. রফিকুল ইসলাম হেলালী, ডা. মো. আনোয়ারুল হক, প্রকৌশলী মোস্তফা-ই জামান সেলিম, মো. মামুন বিন আব্দুল মান্নান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) একেমএম শামসুজ্জামান, এজমল হোসেন পাইলট, শহীদুল্লাহ ইমরান, সালমান ওমর রুবেল প্রমুখ।

রাজশাহী বিভাগের মিজানুর রহমান মিনু, রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, হারুনুর রশিদ হারুন, শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, আমিরুল ইসলাম খান আলীম, তাইফুল ইসলাম টিপু, শফিকুল হক মিলন, আবদুল মতিন, ওবায়দুর রহমান চন্দন, মোশাররফ হোসেন, ফজলুর রহমান খোকন, আবু সাঈদ চাঁদ, আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বল, অ্যাডভোকেট ফারজানা শারমিন পুতুল, মাহমুদা হাবিবার, মো. আবু বকর সিদ্দিক, গোলাম মোস্তফা, ফজলে হুদা বাবুল প্রমুখ।

রংপুর বিভাগে আসাদুল হাবিব দুলু, ব্যারিস্টার নওশাদ জমির, ফরহাদ হোসেন আজাদ, বখতিয়ার আহমেদ কচি, ডা. মো. আবদুস সালাম, মির্জা ফয়সাল আমিন, জেড মোর্তুজা চৌধুরী তুলা, ডা. মঈনুল হোসেন সাদিক, তাসভীর উল ইসলাম, সাইফুর রহমান রানা, আবদুল খালেক, আমিনুল ইসলাম, ড. মিজানুর রহমান মাসুম প্রমুখ।

খুলনা বিভাগে শামসুজ্জামান দুদু, নিতাই রায় চৌধুরী, নার্গিস বেগম, রকিবুল ইসলাম বকুল, অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, আজীজুল বারী হেলাল, অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, শামীমুর রহমান শামীম, মফিকুল হাসান তৃপ্তি, হাবিবুল ইসলাম হাবিব, টিএস আইয়ুব, একেএম আমিরুজ্জামান শিমুল, অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন, রুহুল কুদ্দুস কাজল, সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ, মিথুন রায় চৌধুরী, জাকির হোসেন প্রমুখ।

চট্টগ্রাম বিভাগে বরকত উল্লাহ বুলু, মো. শাজাহান, আবদুল আউয়াল মিন্টু, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, জয়নুল আবেদীন, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, মেয়র ডা. শাহাদত হোসেন, মাহবুবের রহমান শামীম, বজলুল করিম চৌধুরী আবেদ, মিজানুর রহমান ভুঁইয়া মিল্টন, হুম্মাম কাদের চৌধুরী, ব্যারিস্টার মীর হেলাল, শাকিলা ফারজানা, মামুনুর রশিদ মামুন, নাছির উদ্দীন নাসির, ইসরাফিল খসরু মাহমুদ চৌধুরী, মরহুম আবদুল্লাহ আল নোমানের ছেলে সাঈদ আল নোমান, সামির কাদের চৌধুরী, ব্যারিস্টার তারেক আকবর খোন্দকার প্রমুখ। সিলেট বিভাগের আরিফুল হক চৌধুরী, তাহসিনা রুশদির লুনা, নাসের রহমান, কয়েস লোদী, জিকে গউস প্রমুখ।

ফরিদপুর বিভাগে মিয়া নুরুদ্দিন আহাম্মেদ অপু, শামা ওবায়েদ, সেলিমুজ্জামান সেলিম, খন্দকার মাশুকুর রহমান, শহীদুল ইসলাম বাবুল, এসএম জিলানী, নায়াবা ইউসুফ প্রমুখ।

বরিশালে বিভাগে এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, নুরুল ইসলাম মনি, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, জহির উদ্দিন স্বপন, ডা. জিয়াউদ্দিন হায়দার, এবিএম মোশাররফ হোসেন, আকন কুদ্দুসুর রহমান, মো. মুনির হোসেন, কাজী রওনকুল ইসলাম টিপু, নুরুল ইসলাম নয়ন, হায়দার আলী লেলিন, মাহবুবুল হক নান্নু, দুলাল হোসেন, অধ্যক্ষ বাহাউদ্দিন বাহার, হাসান মামুন, আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, রাজিব আহসান, সাইফ মাহমুদ জুয়েল, এবং কুমিল্লা বিভাগে শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক, আবদুস সাত্তার পাটোয়ারী, ডা. সরকার মাহবুব আহমেদ শামীম, বিল্লাল হোসেন তারেক প্রমুখ।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এসব নেতারা গত রমজানের ঈদেও নিজ নিজ এলাকায় প্রচার চালিয়েছেন। এবারও তাদের অনেকেই সাধারণ মানুষের দ্বারে দ্বারে যাবেন বলে জানান।

বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, বিএনপি একাধিকবার সরকার পরিচালনাকারী দল। নির্বাচনের প্রস্তুতি আমাদের সবসময় ছিল। আগামী দিনে যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, সেই নির্বাচনেরও প্রস্তুতি রয়েছে। সুতরাং ঈদ হচ্ছে আমাদের জন্য কাজ করার বাড়তি সুযোগ।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়