শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ০৪ অক্টোবর, ২০২২, ০২:৩৭ রাত
আপডেট : ০৪ অক্টোবর, ২০২২, ০২:৩৭ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মুক্তিযোদ্ধারা যে তিন আকুতি জানাতেন

মোরশেদ শফিউল হাসান

মোরশেদ শফিউল হাসান: মুক্তিযুদ্ধের চিকিৎসা ইতিহাস সম্পর্কে একটা বইয়ের পান্ডুলিপি পড়তে গিয়ে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় জানতে পারলাম। অন্তত আমার কাছে তথ্যটা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ মনে হয়েছে। গুরুতর আহত অবস্থায় (স্বাভাবিকভাবেই ভারতের কোনো হাসপাতালে) চিকিৎসাধীন মুক্তিযোদ্ধারা মৃত্যুর আগে তাঁদের শেষ ইচ্ছার কথা সাধারণত ডাক্তার কিংবা সেবাদানকারী নার্সদেরই বলে যেতেন। আর তাঁদের প্রায় সবাই যে-তিনটি বিষয়ে আকুতি জানাতেন তা হলো : (১) তাঁর মাকে যেন তাঁর মৃত্যু সংবাদটি পৌঁছানো হয় ; (২) তাঁর লাশটা যেন দেশের মাটিতে নিয়ে কবর দেওয়া হয় ; এবং (৩) তাঁর কবরে যদি কোনো সমাধি ফলক স্থাপন করা হয়, তা যেন বাংলায় লেখা হয়।
বাস্তব কারণেই মুক্তিযুদ্ধের অনেক শহীদের বেলায় এই সবকটি আকাক্সক্ষা হয়তো পূরণ করা যায়নি। তবে এর মধ্যে দিয়ে মা, মাটি (অর্থাৎ মাতৃভূমি) এবং মাতৃভাষার প্রতি তাঁদের যে টান ও অঙ্গীকার প্রকাশ পেয়েছে, এক কথায় তা অতুলনীয়। দেশপ্রেম বলুন কিংবা স্বাধীনতার চেতনা, এই তিনটি বিষয়কে বাদ দিয়ে তো নয়!

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়