শিরোনাম
◈ ভোটকেন্দ্রের দায়িত্ব থেকে ডিসি-ইউএনওদের বাদ দিয়ে করা থাকবে? ◈ ‘ভারতীয় সফটওয়্যার’ ইরানে হামলার নেপথ্যে, আতঙ্কে মুসলিম বিশ্ব ◈ সারজিস-হাসনাতকে শতবার কল করলেও রিসিভ করেন না: শহীদ জাহিদের মায়ের অভিযোগ ◈ ৭ জেলায় ঝড়ের শঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্কতা জারি, ঝড়ের শঙ্কা ◈ ফ্রা‌ন্সের লিও শহ‌রের কসাই থেকে গাজার কসাই: ইতিহাসে বারবার অপরাধীদের বাঁচিয়েছে আমেরিকা ◈ রিজার্ভে বড় সাফল্য: আইএমএফের লক্ষ্য ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ, প্রবাসী আয়ে রেকর্ড প্রবৃদ্ধি! ◈ আদানির বকেয়ার সব টাকা পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ ◈ মাঠে ছড়িয়ে থাকা লেবু ও  ডিম দে‌খে ম্যাচ খেলতে আসা ‌ক্রিকেটাররা ভয়ে পালালেন ◈ ভারতীয় ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফরে আপত্তি মোদি সরকারের! ◈ উনি ক্লাসে বাজে ঈঙ্গিতপূর্ণ কথা বলার পাশাপাশি বডি শেমিং করেন

প্রকাশিত : ০৩ অক্টোবর, ২০২২, ০৮:৫৮ রাত
আপডেট : ০৩ অক্টোবর, ২০২২, ০৯:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মামুনুল হকের বিরুদ্ধে দুই পুলিশের সাক্ষী

মামুনুল হক

মোশতাক আহমেদ, নারায়ণগঞ্জ : হেফাজতে ইসলামের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম-মহাসচিব মামুনুল হকের বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানায় দায়ের করা ধর্ষণ মামলায় দুই পুলিশ অফিসার আদালতে সাক্ষী দিয়েছেন। সপ্তম দফায় সোমবার(৩ অক্টোবর) দুপুর ১২টা থেকে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে সাক্ষী গ্রহন শুরু হয়।

সাক্ষ্যদাতারা হলেন, সোনারগাঁ থানার এসআই কোবায়েদ হোসেন ও এসআই বোরহান দর্জি। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত ১৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে। এই মামলার চার্জশীটে সাক্ষী হিসেবে রয়েছেন ৪০ জন।

আসামী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট একেএম ওমর ফারুক নয়ন বলেন, দুইজন পুলিশ কমকর্তার সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে। তাদেরকে আমরা জেরা করে আসামীকে নির্দোষ প্রমানের চেষ্টা করেছি।

আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রকিব উদ্দিন আহমেদ  বলেন, সাক্ষীরা বলেছেন মামুনুল হক এই ধর্ষণের সাথে সরাসরি জড়িত ছিল।

কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক আসাদুজ্জামান বলেন, মামুনুল হককে রোববার ( ২ অক্টোবর) কাশিমপুর কারাগার থেকে নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগারে আনা হয়।

সকাল ৯টায় জেলা কারাগার থেকে সাক্ষ্য গ্রহণের উদ্দেশ্যে আদালতে আনা হয়েছিল মামুনুল হককে। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে তাকে আবার নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে অবস্থান করছিলেন মামুনুল হক। ওই সময় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এসে তাকে ঘেরাও করেন।

পরে স্থানীয় হেফাজতের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা এসে রিসোর্টে ব্যাপক ভাঙচুর করেন এবং তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান।

এই ঘটনায় ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ মামলা করেন ওই নারী। তবে ওই নারীকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছেন মামুনুল হক। এএ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়