শিরোনাম
◈ রাশিয়া-কানাডা থেকে ৩৩২ কোটি টাকার সার কিনছে সরকার ◈ ধামরাইয়ে বিশেষ অভিযানে ৩১লাখ টাকার হেরোইন সহ গ্রেপ্তার ৩।  ◈ হ্যান্ডশেক বিতর্কে ৪৮ ঘণ্টা পর পাকিস্তানের অভিযোগ উড়িয়ে কড়া জবাব দি‌লো ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড ◈ বিশ্বকাপ বাছাই‌য়ে ইসরায়েলের বিরু‌দ্ধে ম্যাচের টিকিট বিক্রির টাকা ফিলিস্তিনে দান করবে নরওয়ে ◈ জাতিসংঘের এলডিসি উত্তরণের পথে বাংলাদেশ, সতর্ক থাকবার বার্তা তারেক রহমানের ◈ নির্বাহী আদেশে কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করা আমরা সমর্থন করি না: সালাহউদ্দিন আহমদ ◈ গণআন্দোলন রুখতে কড়া প্রস্তুতি: গবেষণায় নামছে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো ◈ জাপানে জনশক্তি রপ্তানিতে নতুন উদ্যোগ: ‘জাপান ডেস্ক’ চালু, ভাষা প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থানে বিস্তৃত কর্মপরিকল্পনা ◈ চূড়ান্তভাবে একীভূত হচ্ছে পাঁচ ব্যাংক, বসছে প্রশাসক ◈ ফরিদপুরে আসন পুনর্বিন্যাস নিয়ে অসন্তোষ, যা বলছেন ইসি সচিব

প্রকাশিত : ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ০১:১৯ দুপুর
আপডেট : ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ০৬:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

খালেদা জিয়ার ভাগ্নে তুহিন আত্মসমর্পণের পর কারাগারে

দুদকের করা অবৈধ সম্পদ অর্জন ও কর ফাঁকির পৃথক দুই মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ভাগ্নে শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিনের জামিন আবেদন নাকচ করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

তুহিন মঙ্গলবার আত্মসমর্পণ করে আপিলের শর্তে জামিন আবেদন করলে শুনানি নিয়ে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন ঢাকার পৃথক দুই বিশেষ জজ আদালত।

তুহিনের আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

সকালে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী সঙ্গে নিয়ে আদালতে আসেন তুহিন। নীলফামারি-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য তুহিন খালেদা জিয়ার বড় বোন সেলিনা ইসলামের ছেলে।

দুইটির মধ্যে প্রথমে কর ফাঁকির মামলায় ঢাকার ৯নং বিশেষ জজ আদালত কবির উদ্দিন প্রামাণিকের আদালতে আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন বিএনপির এই নেতা। শুনানি শেষে আদালত তার জামিন আবেদন নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এরপর অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭ এর বিচারক প্রদীপ কুমার রায়ের আদালতে আত্মসমর্পণ করেও জামিন আবেদন করেন তিনি। শুনানি শেষে আদালত জামিন নাকচ করেন।

এ সময় তুহিনের আইনজীবী তার চিকিৎসা ও ডিভিশন চেয়ে আবেদন করেন। আবেদনে তিনি হৃদরোগসহ বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছেন বলে আদালতকে বলা হয়। এজন্য ব্যক্তিগত খরচে তাকে অ্যাম্বুলেন্স করে কারাগারে পাঠানোরও আবেদন করা হয়। আদালত কারাবিধি অনুযায়ী ডিভিশন ও চিকিৎসার নির্দেশ দিয়েছেন।

কর ফাঁকির অভিযোগ ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালে ওয়ান ইলেভেনের সময় তার বিরুদ্ধে গুলশান থানায় পৃথক দুইটি মামলা দায়ের করে দুদক।

এর মধ্যে কর ফাঁকির মামলায় ২০০৮ সালে পৃথক দুই ধারায় তিন বছর ও পাঁচ বছর করে মোট আট বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ঘোষণা করে রায় দেয় আদালত। দুই ধারার সাজা একত্রে চলবে তাই তাকে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের সাজা ভোগ করতে হবে বলে রায়ে বলা হয়েছিল।

এছাড়া অবৈধ সম্পদের মামলায় ২০০৮ সালে পৃধক দুই ধারায় তিন বছর এবং ১০ বছর অর্থাৎ ১৩ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয় তুহিনকে।

মামলার শুরু থেকে পলাতক ছিলেন খালেদা জিয়ার বোনের ছেলে। রায় ঘোষণার ১৭ বছর পর তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলেন। উৎস বিডিনিউজ২৪

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়