শিরোনাম
◈ বাংলাদেশি ব‌লে গালি দিয়ে বাংলাভাষী ভারতীয় মুসলিম তাড়ানোয় হতাশা ওড়িশায় ◈ শতভাগ ফিট না হলে নেইমার-ভিনিসুসদের বিশ্বকাপ খেলা হবে না  ◈ দেশবাসীর সম্মিলিত সমর্থনই আমাদের পরিবারের সবচেয়ে বড় শক্তি: তারেক রহমান ◈ আগামী ৮ জুলাই শুরু হ‌বে লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ ◈ জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ–আহতদের জন্য ২,১০৬ কোটি টাকার আবাসন প্রকল্প অনুমোদন, বাস্তবায়ন নিয়ে শঙ্কা ◈ সি‌লে‌টে নয়, ঢাকা পর্ব দি‌য়ে শুরু হচ্ছে বিপিএল ◈ মধ্যরাতে এভারকেয়ার হাসপাতালে বাড়ানো হলো নিরাপত্তা ◈ মোদির শুভেচ্ছায় কৃতজ্ঞতা জানালো বিএনপি ◈ রাঙ্গামাটিতে কয়েক সেকেন্ডের মাঝারি ভূকম্পন অনুভূত ◈ বিদেশে আশ্রয় আবেদনে শীর্ষে বাংলাদেশিরা: বাড়ছে আবেদন, কমছে স্বীকৃতি

প্রকাশিত : ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০৫:১৫ বিকাল
আপডেট : ০৯ মে, ২০২৫, ০৫:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যানসহ ৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

এম.এ. লতিফ, আদালত প্রতিবেদক : সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের প্রেক্ষিতে কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক পাঠানসহ ছয় জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।

নিষেধাজ্ঞা প্রাপ্ত অপর পাঁচ জন হলেন—সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেডের গুলশান শাখার সাবেক সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও শাখা ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম, ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ক্রেডিট ইনচার্জ মোরশেদ আলম মামুন, একই শাখার সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ক্রেডিট ইনচার্জ (বর্তমানে ভাইস প্রেসিডেন্ট ও শাখা প্রধান) রেজওয়ানুল কবির, অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ইনচার্জ অব ইমপোর্ট ডিপার্টমেন্ট (বর্তমানে সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও এক্সপোর্ট ইনচার্জ) অমীয় কুমার মল্লিক এবং এভিপি ও ইনচার্জ অব এক্সপোর্ট ডিপার্টমেন্ট (বর্তমানে সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও এক্সপোর্ট ইনচার্জ) আশরাফুল ইসলাম।

আবেদনে বলা হয়, আসামিরা প্রধান কার্যালয়ের অনুমোদন ছাড়াই ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে নিজে অবৈধ উপায়ে লাভবান হয়ে ও অন্যকে লাভবান করার অসৎ উদ্দেশ্যে অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গের মাধ্যমে সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেডের গুলশান শাখা থেকে ৪৯৮ কোটি ৩৮ লাখ টাকা তুলে পরস্পর যোগসাজশে আত্মসাত করেন। তাদের বিরুদ্ধে গত ২ জানুয়ারি মামলা করে দুদক।

মামলা তদন্তকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, আসামিরা বিদেশে পালাতে পারেন। তারা বিদেশে পালিয়ে গেলে মামলার তদন্তকাজে বিঘ্ন সৃষ্টি হতে পারে। তাই, তাদের বিদেশগমন রহিত করা প্রয়োজন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়