শিরোনাম
◈ ইলন মাস্কের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বললেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ নির্বাচনের আগে সংবিধানের বেশ কিছু বিষয় অবশ্যই সংশোধন করা সম্ভব: আলী রীয়াজ ◈ নিয়োগ বাতিলের আবেদন করেছেন নিউরোসায়েন্সের পরিচালক অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ ◈ অন্তর্বর্তী সরকারের সময়েও মানবাধিকার লঙ্ঘন ঘটছে: জাতিসংঘ তথ্যানুসন্ধানী দলের প্রতিবেদন ◈ শিক্ষক-সাংবাদিকের ওপর হামলায় ১০ ছাত্রী শিক্ষার্থী বহিষ্কার ◈ রুহুল কবির রিজভীর বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছেন জামায়াত  ◈ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে বাংলাদেশ দলের সহ অধিনায়ক মেহেদী মিরাজ ◈ পাকিস্তানের ৩ ক্রিকেটারকে শাস্তি দিলো আইসিসি ◈ রাত ১টায় দুবাইয়ে উড়াল দিবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল ◈ মিয়ানমারে খাদ্যশস্যের চোরাচালান রোধে কঠোর নির্দেশ খাদ্য উপদেষ্টার

প্রকাশিত : ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০৫:১৫ বিকাল
আপডেট : ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যানসহ ৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

এম.এ. লতিফ, আদালত প্রতিবেদক : সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের প্রেক্ষিতে কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক পাঠানসহ ছয় জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।

নিষেধাজ্ঞা প্রাপ্ত অপর পাঁচ জন হলেন—সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেডের গুলশান শাখার সাবেক সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও শাখা ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম, ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ক্রেডিট ইনচার্জ মোরশেদ আলম মামুন, একই শাখার সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ক্রেডিট ইনচার্জ (বর্তমানে ভাইস প্রেসিডেন্ট ও শাখা প্রধান) রেজওয়ানুল কবির, অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ইনচার্জ অব ইমপোর্ট ডিপার্টমেন্ট (বর্তমানে সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও এক্সপোর্ট ইনচার্জ) অমীয় কুমার মল্লিক এবং এভিপি ও ইনচার্জ অব এক্সপোর্ট ডিপার্টমেন্ট (বর্তমানে সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও এক্সপোর্ট ইনচার্জ) আশরাফুল ইসলাম।

আবেদনে বলা হয়, আসামিরা প্রধান কার্যালয়ের অনুমোদন ছাড়াই ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে নিজে অবৈধ উপায়ে লাভবান হয়ে ও অন্যকে লাভবান করার অসৎ উদ্দেশ্যে অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গের মাধ্যমে সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেডের গুলশান শাখা থেকে ৪৯৮ কোটি ৩৮ লাখ টাকা তুলে পরস্পর যোগসাজশে আত্মসাত করেন। তাদের বিরুদ্ধে গত ২ জানুয়ারি মামলা করে দুদক।

মামলা তদন্তকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, আসামিরা বিদেশে পালাতে পারেন। তারা বিদেশে পালিয়ে গেলে মামলার তদন্তকাজে বিঘ্ন সৃষ্টি হতে পারে। তাই, তাদের বিদেশগমন রহিত করা প্রয়োজন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়