শিরোনাম
◈ ভারত–বাংলাদেশ নিরাপত্তা সংলাপ: দুই দিনের বৈঠকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ ◈ পেশাগত নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ও কর্মক্ষেত্র নিরাপত্তায় বৈপ্লবিক অগ্রগতি—আইএলওর ১০টি মৌলিক দলিল অনুমোদন করলো বাংলাদেশ ◈ প্রবাসী ভোটারদের রেকর্ড সাড়া—পোস্টাল ভোট অ্যাপে কোরিয়া-জাপান এগিয়ে ◈ সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণে সম্মতি খালেদা জিয়ার ◈ আজ সশস্ত্র বাহিনী দিবস ◈ চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে চুক্তির সব কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ ◈ শ্রীলঙ্কাকে ৬৭ রা‌নে হারা‌লো  জিম্বাবুয়ে  ◈ রায়ের পর হাসিনাকে ফেরত দেয়ার দাবি জোরালো হচ্ছে ◈ রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি, চার মাসে এলো এক লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা ◈ প্রবাসী ভোটারদের সতর্কতা: ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর না দিলে পোস্টাল ভোট বাতিল

প্রকাশিত : ২৮ জুন, ২০২২, ০৬:৫২ বিকাল
আপডেট : ২৮ জুন, ২০২২, ০৬:৫২ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শত্রুর মোকাবেলায় দৃঢ়তা বিজয় এনে দেয়: ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

রাশিদুল ইসলাম : ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী বলেছেন, শত্রুর মোকাবেলায় দৃঢ়তা প্রদর্শনের মাধ্যমে বিজয় ও সাফল্য নিশ্চিত হয়। তিনি মঙ্গলবার ইরানের বিচার বিভাগের একদল কর্মকর্তা-কর্মচারীর সঙ্গে বৈঠকে এ কথা বলেন। ইরানের জাতীয় বিচার বিভাগ সপ্তাহ উপলক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। পারসটুডে

এ সময় ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আরও বলেন, ইরান দুর্বল হয়ে পড়বে বলে গত চার দশক ধরে শত্রুরা দুরাশায় বুক বেধেছে, কিন্তু তারা বারবারই হতাশ হয়েছে। তাদের সমস্যা হলো তারা এর রহস্য বুঝতে পারে না। তারা এটা বুঝতে পারে না যে, বিশ্বজগতে রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ ও সম্পর্কের বাইরেও আরেকটি হিসাব-নিকাশ ও সম্পর্ক রয়েছে। আর তাহলো ঐশী রীতি।

আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী আরও বলেন, ১৯৮১ সালে ইরানে একটি গৃহযুদ্ধ সংঘটিত হয়। তৎকালীন প্রেসিডেন্ট সংসদের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত হন। বেহেশতীর মতো বিশাল ব্যক্তিত্ব শাহাদাৎবরণ করেন। এরপর নতুন প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীও শহীদ হন। এর কিছু দিন পর পবিত্র প্রতিরক্ষা যুদ্ধের একদল সিনিয়র সেনা কমান্ডারও শহীদ হন। বিশ্বে কি এমন আর কোনো দেশ আছে যারা এত সব ঘটনার মোকাবেলায় রুখে দাঁড়াতে পেরেছে? ইরানের জনগণ এবং কর্মকর্তারা এসবের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছেন। ইমাম খোমেনী দামাভান্দ পর্বতের মতো সব রুখে দিয়ে পরিস্থিতিতে ১৮০ ডিগ্রি পরিবর্তন এনেছেন।

সর্বোচ্চ নেতা বলেন, সূরা হজের এই মহান আয়াতটি আমাদের সকলের দায়িত্ব-কর্তব্য স্পষ্ট করেছে: আমর বিল-মারুফ ওয়া নাহি আনিল মুনকার অর্থাৎ সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধ। সৎকাজ কী? সুবিচার, ন্যায়পরায়ণতা, ভ্রাতৃত্ব, ইসলামি মূল্যবোধ এসব হলো সৎ কর্ম। আমাদেরকে সৎ কাজের আদেশ করতে হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়