শিরোনাম
◈ সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, যা জানালো ভারত ◈ সরকারি কর্মচারীদের জন্য বড় সুখবর: অবসরে বাড়ছে সুযোগ-সুবিধা, কমছে অপেক্ষাকাল ◈ আগামীকাল ৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় ◈ সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সন্ত্রাসীদের হামলায় যমুনা টিভির সাংবাদিকসহ আহত ৫ ◈ ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে: প্রেস সচিব ◈ রাজনৈতিক কর্মসূচিতে ফের গরম হচ্ছে রাজপথ ◈ ফরিদপুরের কুমার নদে ট্রলার-স্প্রিটবোর্ডে প্রকাশ্যে কিশোর গ্যাংয়ের অস্ত্রের মহড়া ◈ ‎ব্রিটিশ ট্যোবাকো কোম্পানির তামাকবাহী ট্রাক থেকে গাঁজাসহ আটক-৩ ◈ ঢাকা-ওয়াশিংটন সামরিক মহড়া, নজর রাখছে ভারত ◈ রোববার ভারত-পাকিস্তান এ‌শিয়া কা‌পে আবা‌রো লড়াই‌য়ে নাম‌ছে

প্রকাশিত : ২০ নভেম্বর, ২০২৩, ০৫:৩৪ বিকাল
আপডেট : ২০ নভেম্বর, ২০২৩, ০৫:৩৪ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মিয়ানমার সামরিক জান্তা নেপিডো রক্ষায় মরিয়া

ইমরুল শাহেদ: [২] জান্তা নিয়ন্ত্রিত রাজধানী শহরটি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হামলা থেকে রক্ষা করার জন্য নভেম্বরের প্রথম দিক থেকেই চারপাশে নতুন নতুন সেনা চৌকি স্থাপন করা হচ্ছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, এসব চৌকি স্থাপন করা হয়েছে বাগো ইয়োমা পাহাড় এবং পাইনমানা টাউনশিপে। সূত্র: মিয়ানমার নাউ

[৩] তিনি বলেন, ‘শহরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আগের মতোই আছে। নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়ানো হয়েছে পাহাড়ের আশপাশের এলাকায়।’ একটি স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, বাগো ও শান ইয়োমার দিকে যাতায়াতের পথে চেকপয়েন্ট বাড়ানো হয়েছে। প্রত্যেক চেকপয়েন্টে পাঁচ থেকে ১০ জন সশস্ত্র সেনা রয়েছে। অপর একজন বাসিন্দা বলেছেন, যাতায়াতকারী সেনা বাহিনী বলছে, প্রতিরোধ যোদ্ধাদের কাউকে চোখে পড়লেই যেন তাদেরকে অবহিত করা হয়। 

[৪] উল্লিখিত বাসিন্দা আরো বলেন, ‘দেশের পরিস্থিতি অবহিত করতে সেনাবাহিনী তাদেরকে ডেকেছিল।’ তিনি উল্লেখ করেন, উক্ত অঞ্চলগুলোতে দুটি পদাতিক ব্যাটেলিয়ন মোতায়েন আছে। এসব বাহিনীর বেশির ভাগকেই পাহাড়ি এলাকার চৌকিগুলোতে পাঠানো হয়েছে। তাদের পরিবাররের সদস্যরা যেখানে ছিল সেখানেই আছেন। 

[৫] নেপিডোর প্রবেশ পথ আগের চাইতে কঠোর করা হয়েছে। তবে থা প্যা কোনে প্রবেশ পথটি ২০২১ সালে সেনা অভ্যুত্থানের পর থেকে বন্ধ ছিল। সেটি গত ১২ নভেম্বর জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। থা প্যা কোনের প্রবেশ পথে বাংকার, নিরাপত্তা চেকপয়েন্ট এবং অল্প কিছু পুলিশের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। যেসব সেনাবাহিনী নানা স্থানে এভাবে পাহারায় মোতায়েন ছিল, এখন তাদের যুদ্ধে পাঠানো হচ্ছে। 

[৬] সামরিক সরকারের জনবল ঘাটতি সর্বত্রই পরিলক্ষিত হচ্ছে। কারণ তাদের আওতায় স্থানগুলো ক্রমশই প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হস্তগত হচ্ছে। সম্পাদনা: ইকবাল খান

আইএস/আইকে/এনএইচ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়