শিরোনাম
◈ ভারত–বাংলাদেশ নিরাপত্তা সংলাপ: দুই দিনের বৈঠকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ ◈ পেশাগত নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ও কর্মক্ষেত্র নিরাপত্তায় বৈপ্লবিক অগ্রগতি—আইএলওর ১০টি মৌলিক দলিল অনুমোদন করলো বাংলাদেশ ◈ প্রবাসী ভোটারদের রেকর্ড সাড়া—পোস্টাল ভোট অ্যাপে কোরিয়া-জাপান এগিয়ে ◈ সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণে সম্মতি খালেদা জিয়ার ◈ আজ সশস্ত্র বাহিনী দিবস ◈ চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে চুক্তির সব কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ ◈ শ্রীলঙ্কাকে ৬৭ রা‌নে হারা‌লো  জিম্বাবুয়ে  ◈ রায়ের পর হাসিনাকে ফেরত দেয়ার দাবি জোরালো হচ্ছে ◈ রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি, চার মাসে এলো এক লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা ◈ প্রবাসী ভোটারদের সতর্কতা: ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর না দিলে পোস্টাল ভোট বাতিল

প্রকাশিত : ২৫ নভেম্বর, ২০২৩, ০৮:১২ রাত
আপডেট : ২৫ নভেম্বর, ২০২৩, ০৮:৪৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রী দপ্তরের নেতৃত্ব দরকার: মীরজাদী সেব্রিনা

মুযনিবীন নাইম: [২] ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে এখনই সমন্বিত ও শক্তিশালী পদক্ষেপ নেওয়া না হলে আগামী দিনে আরও ভয়াবহ আকারে আসতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের (নিপসম) পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা। তিনি বলেছেন, ডেঙ্গু এখন জাতীয় সমস্যায় রূপ নিয়েছে। এর নিয়ন্ত্রণে এখন প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের নেতৃত্ব দরকার। বড় রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি দরকার।

[৩] রাজধানীর মহাখালীতে নিপসমের সভাকক্ষে শনিবার ‘ডেঙ্গুর বর্তমান পরিস্থিতি এবং উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি।

[৪] মীরজাদী সেব্রিনা বলেন, করোনার নিয়ন্ত্রণের সাফল্যের অনেকেই অংশীদার। আমি মনে করি কোভিডের (নিয়ন্ত্রণের) সাফল্যের পেছনে যে কয়টি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান ছিল, তার ১ নম্বর রাজনৈতিক সদিচ্ছা। 

[৫] তিনি বলেন, ডেঙ্গু এখন আমাদের জন্য জাতীয় সমস্যা। প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে নেতৃত্ব দেওয়া না হলে সব মন্ত্রণালয়কে নিয়ে সমন্বিতভাবে কাজ করাটা কঠিন হবে।

[৬] অনুষ্ঠানের শুরুতে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে একটি উপস্থাপনা তুলে ধরে জনস্বাস্থ্যবিদ মুশতাক হোসেন বলেন, ২০০০ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ডেঙ্গুতে যত আক্রান্ত হয়েছে, এবার এই নভেম্বরের মধ্যে তার তুলনায় সোয়া গুণ রোগী বেশি হয়ে গেছে। আর ২৩ বছরের চেয়ে এবার প্রায় ১ দশমিক ৮ গুণ বেশি মৃত্যু হয়েছে। 

[৭] এবার ডেঙ্গুর ভয়াবহতার বিপরীতে নিয়ন্ত্রণে ব্যবস্থা খুব অপ্রতুল বলে মন্তব্য করেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) কর্মকর্তা এস এম আলমগীর। তিনি বলেন, আজ পর্যন্ত কোনো টাস্কফোর্স হয়নি। একটি জরুরি সভা হয়নি। কোনো দেশে ডেঙ্গু শুরু হলে এটি শেষ হয়ে যায় না। তবে একে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। কিন্তু সে জন্য জরুরি সমন্বিত উদ্যোগ নেই। জনসম্পৃক্ততা নেই। সরকারের পক্ষ থেকে উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে তেমন করে সহযোগিতাও চাওয়া হয়নি। উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে আমরা সহযোগিতা করতে সব সময় প্রস্তুত। সম্পাদনা: তারিক আল বান্না

এমএন/টিএবি/একে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়