শিমুল চৌধুরী ধ্রুব: [২] মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকায় এই দুর্ঘটনার শিকার হয়ে মারা যান তিনি। বিষয়টি জানিয়েছেন রেল পুলিশের বিমানবন্দর ফাঁড়ির ইনচার্জ সানু মং মারমা।
[৩] জানা যায়, হেডফোনে কথা বলতে বলতে রেললাইন পার হচ্ছিলেন তৈমুর। ঠিক তখনই দুই দিক থেকে ধেয়ে আসছিল দুটি ট্রেন। একটি খেয়াল করলেও ক্ষণিকের অসচেতনায় চোখে পড়েনি অন্য ট্রেনটি। আর তাতে কাটা পড়ে প্রাণ হারালেন এ নির্মাতা। ৩৪ বছর বয়সী নূর ই আলম তৈমুর সাত মাস বয়সী এক সন্তানের জনক। তার বাড়ি ঢাকার মোহাম্মদপুরে হলেও স্ত্রী-সন্তান নিয়ে খিলক্ষেত এলাকার একটি ভাড়া বাসায় থাকতেন। তিনি বেসরকারি সংস্থা সেভ দ্য চিলড্রেনে কর্মরত ছিলেন।
[৪] তৈমুরের নির্মিত স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ২০২২ সালে জাপানের ডিজিকন৬ এশিয়া কনটেস্টে পুরস্কৃত হয়েছিল। ‘দ্য আদার সাইড’ ও ‘যাত্রা’ নামের আরও দুটি স্বল্পদৈর্ঘ্য তিনি তৈরি করেছেন। স্বপ্ন ছিল বড় নির্মাতা হওয়ার। তবে সেই স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে গেলো। সম্পাদনা: তারিক আল বান্না
এসসিডি/টিএবি/একে