শিরোনাম
◈ সাফারি পার্ক থেকে রিংটেইলড লেমুর চুরি, সীমান্ত হয়ে বিদেশে পাচার: বন্যপ্রাণী পাচার চক্রে সক্রিয় আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেট ◈ ‘আমি একজন হতভাগী, পরিস্থিতির শিকার হয়ে বাচ্চা রেখে গেলাম, দয়া করে কেউ নিয়ে যাবেন’ ◈ গুলিবিদ্ধ এরশাদ উল্লাহর খোঁজ নিলেন বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, দ্রুত সুস্থতা কামনা ◈ ভারতীয় সীমান্তে সক্রিয় চক্র, দেখতে আসল কিন্তু জাল টাকা! (ভিডিও) ◈ নিউ ইয়র্কের মেয়র মামদানি উগান্ডার ক্রিকেট লিগে খেলেছেন ◈ জামায়াত নেতার ‘নো হাংকি পাংকি’ বক্তব্যের কড়া সমালোচনা করলেন মাসুদ কামাল ◈ ‘চিকেনস নেক’ বা শিলিগুড়ি করিডর: বাংলাদেশ ঘিরে কৌশলগত চাপ বাড়াতে ভারতের নতুন পদক্ষেপ ◈ ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার ক্লাব নিয়ে ঢাকায় হবে সুপার কাপ ফুটবল  ◈ ‌ক্রিশ্চিয়া‌নো রোনালদোর কাছে সৌদি আর‌বের চেয়ে স্পেনে গোল করা সহজ ◈ কয়েকশ কারখানা বন্ধ ও লাখো শ্রমিক বেকার, বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্পের পরিস্থিতি কতটা উদ্বেগের

প্রকাশিত : ০৮ নভেম্বর, ২০২৫, ১০:৪৪ দুপুর
আপডেট : ০৮ নভেম্বর, ২০২৫, ০২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

তুরস্কের ফুটবল অঙ্গনে জুয়ার কেলেঙ্কারি ফাঁস: ১৭ জন রেফারি সহ ২১ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

তুরস্কের ফুটবল অঙ্গনে বড় ধরনের জুয়ার কেলেঙ্কারি ফাঁস হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দেশটির প্রসিকিউটররা ২১ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন, যাদের মধ্যে রয়েছেন ১৭ জন রেফারি ও শীর্ষ লিগের একটি ক্লাবের সভাপতি। 

ইস্তানবুলের প্রধান প্রসিকিউটর কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ইস্তানবুলসহ ১২টি প্রদেশে ভোরে সমন্বিত অভিযানে অন্তত ১৮ জনকে আটক করা হয়েছে। রেফারিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ—‘দায়িত্বের অপব্যবহার’ ও ‘ম্যাচের ফল প্রভাবিত করার চেষ্টা’।

ক্রীড়াবিষয়ক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএন জানিয়েছে, গ্রেপ্তারদের মধ্যে রয়েছেন তুরস্ক সুপার লিগের ক্লাব আইউপস্পোরের সভাপতি মুরাত ওজকায়া এবং কাসিমপাসার সাবেক মালিক ফাতিহ সারাচ। কাসিমপাসা ক্লাবটি গত সেপ্টেম্বর থেকেই ট্রাস্টির অধীনে রয়েছে, কারণ ক্লাবটির মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে চলমান দুর্নীতির অপর একটি মামলার তদন্ত চলছে।

এই কেলেঙ্কারি সামনে আসে যখন গত সপ্তাহে তুরস্ক ফুটবল ফেডারেশন (টিএফএফ) হঠাৎ করে ১৪৯ জন রেফারি ও সহকারী রেফারিকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে। ফেডারেশনের সভাপতি ইব্রাহিম হাজিওসমানওগ্লু জানান, সরকারি তদন্তে দেখা গেছে ৫৭১ জন সক্রিয় রেফারির মধ্যে ৩৭১ জনেরই বেটিং কম্পানিতে অ্যাকাউন্ট আছে!

এর মধ্যে ১৫২ জন রেফারি সরাসরি ফুটবল ম্যাচে বাজি ধরেছেন, যাদের মধ্যে ৭ জন শীর্ষ পর্যায়ের রেফারি ও ১৫ জন সহকারী রেফারি।

আরো চমকপ্রদ তথ্য দিয়ে হাজিওসমানওগ্লু বলেন, ‘কিছু রেফারি পাঁচ বছরে ১০ হাজারের বেশি ম্যাচে বাজি ধরেছেন। একজন রেফারি তো ১৮,২২৭টি ম্যাচে বাজি ধরেছেন!’

সূত্র: কালের কণ্ঠ 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়