শিরোনাম
◈ ১ বিলিয়ন ডলারে যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন কিনবে তিন প্রতিষ্ঠান ◈ বেসরকারি কলেজের অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষকদের জন্য সুখবর ◈ চরভদ্রাসনে রাতের অন্ধকারে শটগানের মহড়া, পুলিশ নীরব — সরকারি স্কুলে চুরির মহামারি ◈ ঢাকায় আসছেন না ড. জাকির নায়েক ◈ চেয়ারের ছিদ্রে আটকে গেল নারীর আঙুল, ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় উদ্ধার — ভিডিও ভাইরাল ◈ এনসিপি পরনির্ভরশীল রাজনীতি করতে আসেনি: সারজিস আলম ◈ জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা: খালেদা জিয়াকে খালাস দিয়ে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ ◈ শান্ত‌কে অ‌ধিনায়ক ক‌রে আয়ারল্যান্ডের বিরু‌দ্ধে বাংলাদেশ টেস্ট দল ঘোষণা ◈ গভর্নরের মর্যাদা মন্ত্রীর সমান করার উদ্যোগ: বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিতের প্রস্তাব ◈ বিপিএলের পাঁচ ফ্র্যাঞ্চাইজি চূড়ান্ত করল বিসিবি 

প্রকাশিত : ১৪ জুলাই, ২০২৪, ০৯:০৫ রাত
আপডেট : ১৪ এপ্রিল, ২০২৫, ১২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রাষ্ট্রপতি বরাবর স্মারকলিপি

৫ শতাংশ কোটা রেখে সংসদে আইন পাসের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম

আরমান হোসেন, ঢাবি: [২] আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে একদফা দাবি আদায়ের জন্য দৃশ্যমান পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে কোটা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা কঠোর কর্মসূচি গ্রহণ করবে বলে ঘোষণা দিয়েছে।

[৩] রোববার দুপুর ২টার পর আন্দোলনকারীদের ১২ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল রাষ্ট্রপতি বরাবর স্মারকলিপি দেওয়ার জন্য বঙ্গভবন যায়। স্মারকলিপি গ্রহণ করেন রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব। তিনি স্মারক লিপিটি দ্রুত রাষ্ট্রপতির নিকট পৌঁছাবেন বলে জানিয়েছেন। স্মারকলিপি দিয়ে আন্দোলনকারীদের প্রতিনিধিরা গুলিস্তান গোল চত্বরে অপেক্ষারত শিক্ষার্থীদের কাছে ফিরে আসে।

[৪] এ সময় আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেন, আমরা স্মারকলিপিতে আমাদের একদফা দাবি উল্লেখ করেছি। সর্বোচ্চ ৫% কোটা রেখে সংসদে আইন পাশের দাবি জানিয়েছি। শিক্ষার্থীরা আশাবাদী, রাষ্ট্রপতি অতি দ্রুত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিবেন।

[৫] সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, আমরা সংসদের অধিবেশন ডাকার জন্য এবং শিক্ষার্থীদের নামে দেওয়া অজ্ঞাতনামা মামলা তুলে নেওয়ার জন্য ২৪ ঘন্টা সময় দিয়েছি। এর মধ্যে দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ না নিলে কঠোর কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে। 

[৬] বিকাল সাড়ে ৩টার পর শিক্ষার্থীরা গুলিস্তান ছেড়ে মিছিল নিয়ে নিজ নিজ শিক্ষাঙ্গনে ফিরে যায়।

[৭] এর আগে, দুপুর ১২টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদযাত্রা নিয়ে বঙ্গভবনের উদ্দেশ্যে বের হয় শিক্ষার্থীরা। পথিমধ্যে ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউট, শিক্ষাভবন, গুলিস্তান জিরো পয়েন্টে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে শিক্ষার্থীদের আটকানোর চেষ্টা করে। শিক্ষার্থীরা ব্যারিকেড গুলো ভেঙে এগিয়ে যায়। গুলিস্তান জিরো পয়েন্টে ব্যারিকেড দিয়ে দীর্ঘ সময় ধরে শিক্ষার্থীদের আটকে রাখা সম্ভব হয়। পরে শিক্ষার্থীরা জিরো পয়েন্টের ব্যারিকেডটিও ভেঙে গুলিস্তানে নিয়ে সেখানকার ব্যারিকেডের সামনে অবস্থান নেয়।

[৮] এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং সাত কলেজের সমন্বয়কদের সমন্বয়ে ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দল পাঠানো হয় বঙ্গভবনে। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব

এএইচ/এসবি/এনএইচ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়