শিরোনাম
◈ আটকে রাখা তিন কার্গো, বাণিজ্যে ‘ভাগ’ চায় আরাকান আর্মি! ◈ আগস্ট মাসে নির্বাচন চান রাজনীতিবিদরা, কিন্তু কতটা যৌক্তিক ◈ শিগগিরই ‘আয়নাঘর’ পরিদর্শন করবেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ সন্তানদের সুস্থ ভবিষ্যতের জন্যই পলিথিনের ব্যবহার বন্ধ করতে হবে- পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ◈ ১৮ দিনে এলো ১৪৭২৩ কোটি টাকা, ৯টি ব্যাংকে আসেনি কোনো রেমিট্যান্স ◈ বিস্ফোরণে দগ্ধ  জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের নাতি বাবুল কাজী মারা গেছেন  ◈ ফল প্রকাশ মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার  ◈ শেখ হাসিনা সাংবাদিকদের নামে মামলা করতে ব্রিটিশ ব্যারিস্টারের পরামর্শ চান ◈ জাতিসংঘ প্রতিনিধিদলের সমর্থন জুলাই-আগস্টে হওয়া অপরাধের বিচারে  ◈ ৮০ বছরের মার্কিন পররাষ্ট্রনীতিকে উল্টিয়ে দেবেন ট্রাম্প : দ্য ইকোনমিস্টের প্রতিবেদন

প্রকাশিত : ১১ জানুয়ারী, ২০২৫, ০৬:২৮ বিকাল
আপডেট : ১৭ জানুয়ারী, ২০২৫, ০৬:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এক ট্রলারেই ১৯৫ মণ ইলিশ‌‌, বিক্রি হলো ৪০ লক্ষ টাকায়

নিনা আফরিন,পটুয়াখালী : : দুইদিনে বঙ্গোপসাগরে এক ট্রলারেই ১৯৫ মণ ইলিশ নিয়ে আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে এসেছে। বৃহস্পতিবার (জানুয়ারি) সন্ধ্যায় এসব মাছ আলীপুরে মেসার্স ফাইভ স্টার ফিস নামের একটি মৎস্য আড়তে নিয়ে আসা হয়। শুক্রবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত মাছগুলো ডাকের মাধ্যমে বিক্রি হয় ৪০ লাখ ১৪ হাজার টাকায়।  

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মাছগুলো গত মঙ্গলবার ও বুধবার কুয়াকাটা থেকে পূর্ব-দক্ষিণ দিকে ৯০ কিলোমিটার গভীর সমুদ্রে ধরা পড়ে। এফ.বি. বিসমিল্লাহ-১ নামের মাছ ধরা ট্রলারটি গত ৬ জানুয়ারি আলীপুর ঘাট থেকে ১৭জন জেলে নিয়ে সমুদ্রে ফিশিং করতে যায়। চার দিন সমুদ্রের বিভিন্ন এলাকায় জাল ফেলে কাঙ্খিত মাছগুলো ধরা পড়েছে। মাছগুলো আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে নিয়ে এসে তিনটি সাইজে আলাদা করা হয়।

জানা গেছে ৬০০ গ্রাম থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের মাছ প্রতিমণ ৪০ হাজার টাকা, ৪০০ গ্রাম থেকে ৫০০ গ্রাম ওজনের প্রতিমণ মাছ ২৫ হাজার টাকা এবং ছোট সাইজের প্রতি মণ মাছ ১৫ হাজার টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। অন্যান্য বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ৫৪ হাজার টাকা বিক্রি হয়েছে। সব মিলিয়ে ৪০  লাখ ১৪ হাজার টাকা হয়েছে বলে জানিয়েছেন এফবি বিসমিল্লাহ-১ ট্রলারের মালিক খলিলুর রহমান খান।

ট্রলারের মাঝি জানান গত রবিবার আলীপুর ঘাট থেকে ১৭ জন জেলে সমুদ্রে যাই। ফিশিং করতে করতে কক্সবাজার সংলগ্ন গভীর সমুদ্রে জাল ফেলে মাছগুলো পেয়েছেন। 

এফবি বিসমিল্লাহ-১ ট্রলারের মালিক খলিলুর রহমান খান বলেন, অনেক দিন ধরে সাগরে খুব কম মাছ ধরা পড়ছে। আমাদের লোকসান গুণতে হচ্ছিল। এই মাছ বিক্রি করে আগের লোকসান কিছুটা কাটিয়ে উঠতে পারবো। তাই তিনি মহান আল্লাহ তাআলার কাছে শুকরিয়া জানান।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়