এস.এম আকাশ: [২] ফরিদপুর জেলা আওয়ামী মৎস্যজীবি লীগের আহবায়ক হলেন সমাজ সেবায় ব্যাপক আলোচিত মানবতার ফেরিওয়ালা খ্যাত দানবীর কাজী আব্দুস সোবহান।
[৩] এ উপলক্ষে তিনি বুধবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকেই ফরিদপুর আওয়ামী লীগের অংগসংগঠনের সকল নেতাকর্মীদের সঙ্গে সাক্ষাত করেন।
[৪] কাজী আব্দুস সোবহান, নগরকান্দা উপজেলার লস্করদিয়া ইউনিয়নের শশা গ্রামের সম্ভ্রান্ত কাজী পরিবারে জন্ম তার। সে ছোট বেলা থেকেই ছিলেন দূরন্ত ও পরোপকারী। নিজ গ্রামের পাঠশালা থেকে স্কুল জীবন শুরু করেন তিনি। ফরিদপুর জেলার অন্যতম বিদ্যাপিঠ নগরকান্দা এম,এন,একাডেমি থেকে মাধ্যমিক শেষ করেন। দেশ সেবার ব্রত নিয়ে যোগ দেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে। তবে লেখাপড়া চালিয়ে গেছেন নিয়মিত। চাকরি জীবন শেষে ব্যবসায় মোনযোগ দেন। ব্যবসায়িক সফলতায় বিন্দুকে তিনি সিন্ধুতে পরিনত করেছেন। ব্যবসায়িক সাফল্যে তিনি এখন রিয়া-রাথিন গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
[৫] কাজী আব্দুস সোবহান একজন সফল ব্যবসায়ী ও বিশিষ্ট শিল্পপতি। নিজের জন্মস্থানের মানুষের জন্য কাজী আব্দুস সোবহান দানবীর হয়ে সকল মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। মসজিদ, মাদরাসায় নির্মাণ কাজে ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন উপকরণ কিনে দেন। পাশিাপাশি হাসপাতালে রোগির খোঁজ খবর ও আর্থিক সাহায্য করেন তিনি। এলাকার অসহায় মানুষের পাশে থেকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে আজ তিনি মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন। অনেকেই তাকে মানবতার দূত বলেও ডাকেন।
[৬] সাধারণ মানুষের মাঝে অনেকেই বলেন, ফরিদপুর জেলার মধ্যে অর্থবিত্তশালী অনেকেই আছেন কিন্তু কাজী আব্দুস সোবহান সাহেবের মতো এইভাবে অসহায় মানুষের পাশে থেকে সাহায্যের হাত কেউ বাড়ায়নি। বৈশিক মহামারী করোনা ভাইরাসের কারনে কর্মহীন মানুষগুলো যখন কষ্ট পাচ্ছে, তখনই মানবতার ফেরিওয়ালা কাজী আব্দুস সোবহান ছুটে যান এলাকার অসহায় হতদরিদ্র মানুষের মাঝে। তাদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী ও বস্ত্র বিতরণ করে এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন।
[৭] রিয়া রাথিন গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী আব্দুস সোবহান বলেন, আমার জন্মস্থান ফরিদপুর তথা নগরকান্দা ও সালথার মানুষের জন্য কিছু করতে পারলে আমার ভালো লাগে। আমার জীবনে তেমন কোনো চাওয়া পাওয়া নাই। খেটে খাওয়া মানুষগুলোর বিপদে আপদে পাশে দাঁড়াতে পারলেই খুশি। আমি সকলের ভালবাসা নিয়ে সামনের দিনগুলিতে বেঁচে থাকতে চাই। আপনারা সবাই আমার ও আমার পরিবারের জন্য দোয়া করবেন। সম্পাদনা: হ্যাপি