শিরোনাম
◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ প্রফেসর ইউনূসকে প্রদত্ত "ট্রি অব পিস" প্রধানমন্ত্রীকে প্রদত্ত একই ভাস্করের একই ভাস্কর্য: ইউনূস সেন্টার ◈ নির্বাচনী বন্ড কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি: অর্থমন্ত্রীর স্বামী ◈ কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান পরিদর্শন করে দেশে ফিরলেন ভুটানের রাজা ◈ জনগণকে সংগঠিত করে চূড়ান্তভাবে বিজয় অর্জন করতে হবে: মির্জা ফখরুল ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ জিয়াউর রহমানের সময়ই দেশে বিভেদের রাজনীতির গোড়াপত্তন হয়: ওবায়দুল কাদের  ◈ এলডিসি উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার প্রস্তুতি নিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ◈ ড. ইউনূসকে নিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য দুঃখজনক: আইনজীবী  ◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত

প্রকাশিত : ২৮ আগস্ট, ২০২১, ০৩:৩৭ রাত
আপডেট : ২৮ আগস্ট, ২০২১, ০৩:৩৭ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বঙ্গবন্ধুর স্নেহধন্য আব্দুল জব্বারের মৃত্যুবার্ষিকী আজ

নিউজ ডেস্ক: জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্নেহধন্য, সাবেক সংসদ সদস্য, বাংলাদেশ কৃষক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি, মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল জব্বারের ২৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৯২ সালের ২৮ আগস্ট শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

আব্দুল জব্বারের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে পৃথক পৃথক বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রাষ্ট্রপতি তার বাণীতে বলেছেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে যারা আজীবন বাংলার গণমানুষের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম করেছেন, প্রয়াত নেতা আব্দুল জব্বার তাদের অন্যতম। মরহুম আব্দুল জব্বার ছিলেন একজন অভিজ্ঞ পার্লামেন্টারিয়ান ও অনন্য ব্যক্তিত্বের অধিকারী।

তিনি বলেন, ১৯৬২ সালের শিক্ষা-আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ছয় দফা, ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান, ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচন, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং ১৯৯০ সালের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনসহ সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তিনি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন। মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটি, ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি ও রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন তিনি। মহান মুক্তিযুদ্ধে গৌরবোজ্জ্বল অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তাকে ২০২০ সালে মরণোত্তর একুশে পদকে ভূষিত করা হয়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাণীতে বলেছেন, স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পরিবারের ১৮জন সদস্যসহ নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল। এ ঘটনার পর আব্দুল জব্বার ১৭ আগস্ট কুলাউড়া শহরে প্রতিবাদ সভা, বিক্ষোভ মিছিল ও গায়েবানা জানাজার আয়োজন করেন। এজন্য তাকে কারাবরণ এবং নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছিল।

তিনি বলেন, একুশে পদকপ্রাপ্ত আব্দুল জব্বার ছিলেন ব্যতিক্রমধর্মী রাজনীতিবিদ। মাটি ও অবহেলিত মানুষের সঙ্গে ছিল তার নিবিড় সম্পর্ক। তার সুদীর্ঘ রাজনৈতিক জীবন ছিল বর্নাঢ্য ও অহংকার করার মতো। তার ব্যক্তিত্ব, প্রজ্ঞা, সততা, দলের প্রতি আনুগত্য, নেতৃত্বের প্রতি অবিচল আস্থা, কর্মীর প্রতি স্নেহ প্রবণতা ও দেশপ্রেম সবাইকে অনুপ্রাণিত করে। নন্দিত জননেতা আব্দুল জব্বারের জীবনাদর্শ তরুণ রাজনীতিবিদদের জন্য অনুসরণীয় হয়ে থাকবে।

আব্দুল জব্বারের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ ও আব্দুল জব্বার ফাউন্ডেশন, যুক্তরাজ্যভিত্তিক উইকে বিডি টিভি ও পরিবারের পক্ষ থেকে নানা কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে স্মরণসভা, ভার্চুয়ালি আলোচনা অনুষ্ঠান, মরহুমের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ, ফাতেহা পাঠ, মোনাজাত, দোয়া ও মিলাদ মাহফিল। এছাড়া, দৈনিক পত্রিকায় বিশেষ ক্রোড়পত্র-সহ জাতীয় পত্র-পত্রিকায় বিশেষ নিবন্ধ প্রকাশ হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়