মো. ইউসুফ মিয়া: [২] রাজবাড়ীর সদর উপজেলার বরাট ইউনিয়নের ভবোদিয়া গ্রামের বাসিন্দা তিনি একজন গোয়ালন্দ উপজেলা কমিউনিটি ক্লিনিকের স্বাস্থ্য কেন্দ্রের একজন ডাক্তার তিনি ২০১৪ সাল থেকে দুইটি গরু দিয়ে ছোট আকারে খামাটি শুরু করেন।
[৩] বর্তমানে তার গরুর খামারে ৮টি বড় গরু রয়েছে খামারে। আগামীতে পবিত্র কোরবানির জন্য প্রস্তুত সাদা কালো পাহাড় নামের গরুটি।বর্তমানে গরুটি ওজন ৩০ মন । জেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মেলাতে রাজবাড়ী জেলার মধ্যে ১প্রথম স্থান অধিকার করেছে এবং পুরুস্কার ও পেয়েছে।
[৪] গরুর মালিক ডাঃ মোকলেছুর রহমান জানান, বর্তমানে দেশে করোনাকালিন সময়ে আগামীতে কোরবানি ঈদে বাজার কি অবস্থা ভালো হলে এই সাদা কালো পাহাড়েরর দাম চাচ্ছি ২২লাক্ষ টাকা।
[৫] গরুর দায়িত্বথাকা সহধর্মীনি স্ত্রী মিতানুর বেগম জানান, বর্তমান এই গরুটির বয়স ৪বছর ন্যাচারাল খাদ্য খাওয়ানো হয়েছে যেমন নেপিয়ারঘাশ,ছোলারভুষি,গমেরভুশি,খোল,ধানের ভূষিসহ বিভিন্ন রকমের খাবার খাওয়া হয়েছে। বেশী লাভের আশায় আছি সামনে কোরবানির ঈদ বাজার দর হিসেব বিক্রি করতে হবে।
[৬] আমার গরুর খামারের পাশাপাশি ৫০/৬০টি ব্লাক বেঙ্গল জাতের ছাগল পালন করছি।আরো ২৫টির মতো ছাগলের বাচ্ছা আছে। অন্য স্থানেও ৪০টি পাঠা পালন করছি।
[৭] আমার খামারে বর্তমানে ৮ লক্ষটাকার ছাগল,পাঠা,ও বাচ্চা আছে। প্রতিমাশে ৬০/৭৫হাজার টাকা খরচ হয় পালনে। সরকার যদি স্বল্প সুদে লোন দেয় তাহলে আমরা বড় আকারে খামার করার চিন্তা ভাবনা আছে।
আপনার মতামত লিখুন :